কুমারগুপ্ত প্রথম পর্ব
Set By- Manas Adhikary
গুপ্তবংশ পঞ্চম পর্ব প্রথম কুমারগুপ্ত। Gupta Dynasty Part - V
গুপ্ত সাম্রাজ্য। প্রথম কুমারগুপ্ত। প্রথম কুমারগুপ্তের উপাধি। মহেন্দ্রাদিত্য। প্রথম কুমারগুপ্তের মুদ্রা। নালন্দা মহাবিহার। Gupta Dynasty.
নমস্কার, অভিনব একাডেমিতে আপনাদেরকে স্বাগত জানাই। আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো গুপ্ত সাম্রাজ্য পঞ্চম পর্ব। আজ এই পর্বে থাকছে গুপ্ত শাসক প্রথম কুমারগুপ্ত সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও কিছু অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর। পরবর্তী পর্বে প্রথম কুমারগুপ্ত সম্পর্কিত থেকে আরো অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হবে । পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতবর্ষের সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Competitive exam: UPSC,WBPSC, WBCS, SLST, WBP SI, WBP Constable, SSC, PSC, School Service, Railway exam etc) এই টপিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
এছাড়াও আমাদের এই ব্লগে আপনি পেয়ে যাবে Indian History (Ancient, Medieval, Modern), Europe History, Geography, Gk, Bio-logy, Polity, child psychology, Environment Science, Pedagogy ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় গুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।
গুপ্ত সাম্রাজ্য প্রথম কুমারগুপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | Gupta Dynasty and First Kumargupta MCQ.
প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
টেলিগ্রাম গ্রুপ এ যোগদান করার জন্য - Click Here
৪১৪ খ্রীস্টাব্দ থেকে ৪১৬ খ্রীস্টাব্দের মধ্যবর্তী কোনও এক সময় দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের মৃত্যু হলে তার পুত্র প্রথম কুমারগুপ্ত সিংহাসনে আরোহন করেন। মহিষী ধ্রুবদেবীর গর্ভজাত দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের এই পুত্র ৪০ বছর রাজত্ব করেন। প্রথম কুমারগুপ্তের শাসনকালের ১৪টি লিপি আমরা খুঁজে পাই, যা থেকে প্রথম কুমারগুপ্তের শাসনকাল এবং তাঁর কার্যাবলী সম্পর্কে আমরা বিশদে জানতে পারি৷
রাজ্যবিস্তার
প্রথম কুমারগুপ্ত তার সুদীর্ঘরাজত্বকালে কোনও নতুন রাজ্য জয় করেছিলেন বলে মনে হয় না৷ নর্মদা নদীর দক্ষিন দিকে তিনি রাজ্যবিস্তার করেছিলেন বলে কেউ কেউ অভিমত প্রকাশ করেছেন। এদের মূলত দুটি যুক্তি। এক, একশ্রেনির স্বর্ণমুদ্রায় প্রথম কুমারগুপ্তকে ‘ব্যাঘ্র-বল-পরাক্রম' বলা হয়েছে। এই মুদ্রাগুলোতে নর্মদার দক্ষিনে ব্যাঘ্র-অধ্যুষিত বনাঞ্চলে গুপ্ত রাজার অধিপত্য প্রমানিত হয়৷ দ্বিতীয়ত, মহারাষ্ট্রের সাতারা ও এলিচপুর অঞ্চলে প্রথম কুমারগুপ্তের বেশ কিছু রৌপ্যমুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। বলা বাহিল্য, দুটি যুক্তিই খুব দূর্বল। কারন সমুদ্রগুপ্তও ‘ব্যাঘ্র-পরাক্রম' অভিধা গ্রহন করেছিলেন। এ থেকে প্রমানিত হয় যে, নর্মদার দক্ষিন দিকে গুপ্তরাজ্য বিস্তারের কৃতিত্ব সমুদ্রগুপ্তের৷ আবার মহারাষ্ট্রে প্রথম কুমারগুপ্তের যে, রৌপ্যমুদ্রা পাওয়া গেছে তার কোনও রাজনৈতিক তাৎপর্য আছে বলে মনে হয় না৷ বানিজ্য বা তীর্থযাত্রা উপলক্ষ্যে সম্ভবত এই মুদ্রাগুলো মহারাষ্ট্রে চলে আসে৷ প্রথম কুমারগুপ্তের আমলের অনেক লেখ আবিস্কৃত হয়েছে। লেখগুলোতে তার রাজ্যজয়ের কোনও উল্লেখ নেই।
রাজ্যের আয়তন
প্রথম কুমারগুপ্ত হয়তো কোনও নতুন রাজ্য জয় করেন নি কিন্তু গুজরাট থেকে বাংলা পর্যন্ত বিস্তৃত বিশাল পৈতৃক রাজ্যটিকে তিনি যে পরিপূর্ন নিয়ন্ত্রনে রেখেছিলেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তার সময় চিরাতদত্ত উত্তর বাংলার, ঘটোৎকচগুপ্ত গ্বালিয়র এবং বন্ধুবর্মা মন্দাসোর-উজ্জয়িনীর শাসনকর্তার পদে নিযুক্ত ছিলেন। সমকালীন এক লেখে কুমারগুপ্তকে সমুদ্রমেখলা পৃথিবী অধিপতিরূপে বন্দনা করা হয়েছে। পিতামহ সমুদ্রগুপ্তের মতো কুমারগুপ্ত অস্বমেদ যজ্ঞের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান করেন। এই যজ্ঞ উপলক্ষে তিনি এক ধরনের সুবর্নমুদ্রা প্রবর্তন করেন।
পুষ্যমিত্র বা যুধ্যমিত্রদের অভিযান
প্রথম কুমারগুপ্তের রাজত্বের একেবারে শেষের দিকে এক পরাক্রান্ত শত্রুবাহিনী গুপ্তরাজ্য আক্রমন করে। তার পুত্র স্কন্দগুপ্তের রাজত্বকালে উৎকীর্ন ভিতরী স্তম্ভলেখে এই ঘটনার বর্ণনা আছে৷ তবে যারা গুপ্তরাজ্য আক্রমন করেছিলেন তাদের পরিচয় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেক ঐতিহাসিক এদেরকে পুষ্যমিত্ররূপে চিহ্নিত করেছেন। আবার অন্যরা বলেন যে ভিতরী অভিলেখে পুষ্যমিত্রদের কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে একদল শত্রুবাহিনীর কথা বলা হয়েছে, যাদেরকে যুধ্যমিত্র বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। যুধি ও অমিত্র এর সন্ধিতে হয় যুধ্যমিত্র। যুধি অর্থাৎ যুদ্ধে যারা অমিত্র বা শত্রু তারাই যুধ্যমিত্র। যদি এই বহিরাগত শত্রুদেরকে পুষ্যমিত্র ধরা হয় তবে এই পুষ্যমিত্ররা সম্ভবত নাগ জাতির এক শাখা ছিলেন এবং বিন্ধ্যাঞ্চলে রাজত্ব করতেন। সে ক্ষেত্রে হয়তো বলা চলে, শত্রুরা দক্ষিন দিক থেকে আক্রমন করেছিলেন। কিন্তু যদি ধরা হয় হয়৷ আর যদি এই শত্রুরা ভিতরী স্তম্ভলেখের উল্লেখিত যুধ্যমিত্র ধরা হয়, তবে তাদের তাদের গতিবিধি ও পরিচয় সম্পূর্নরূপে আমাদের কাছে অজ্ঞাত থেকে যায়৷ গুপত রাজবংশের প্রতিপক্ষ যারাই হোক না কেন, তারা যে অমিত শক্তির অধিকারী ছিলেন এবিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ থাকে না৷ যেমন ছিল তাদের সামরিক সামর্থ, তেমনিই ছিল তাদের অর্থবল। তাদের দুর্বার আক্রমনে গুপ্ত রাজবংশকে পতনের দিকে ঠেলে দেয়৷ বিপর্যয় ঠেকাতে রাজকুমার স্কন্দগুপ্তকে পাঠানো হয়েছিল। প্রথমদিকে স্কন্দগুপ্ত শত্রুদের বিরুদ্ধে বিশেষ সুবিধা করতে পারেননি। তবে পরের দিকে স্কন্দগুপ্তের প্রতি আক্রমনে শত্রুগন সমপূর্নরূপে পরাভূত হয় এবং আসন্ন বিনাশ থেকে গুপ্তরাজ্য রক্ষা পায়৷আবার ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মুজমদারের মতে, প্রথম কুমারগুপ্তের রাজত্বের শেষের দিকে যে শত্রুসৈন্য গুপ্তরাজ্য আক্রমন করে তাদেরকে হুন বলে চিহ্নিত করেন। তিনি মনে করেন যে, এই আক্রমনের ফলে গুপ্তসাম্রাজ্যের ভিত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পুষ্যমিত্র বা যুধ্যমিত্র জনগোষ্ঠী এবং স্কন্দগুপ্তের জ্ঞাতিভাইরা এই সুযোগে প্রথম কুমারগুপ্তের বিরুদ্ধ অস্ত্রধাক্ষরন করেন। তাঁর ধারনানুযায়ী এই হুনরাই জুনাগড় লেখে ম্লেচ্ছ বলে বর্নিত হয়েছেন। নানা কারনে ডঃ মজুমদারের এই অভিমতকে সমর্থন করা যায় না। প্রথমত, ভিতরী লেখের চতুর্থ স্তবকে পুষ্যমিত্রদের উল্লেখ আছে কিন্তু হুনদের উল্লেখ আছে এই লেখে অষ্টম স্তবকে। এর থেকে ধারনা জন্মায় যে, পুষ্যমিত্রদের অভিযান হুন আক্রমনের পূর্ববর্তী ঘটনা৷ দ্বিতীয়ত, জুনাগড় লেখ থেকে জানা যায় জে, পিতা প্রথম কুমারগুপ্তের মৃত্যুর পরই স্কন্দগুপ্ত ম্লেচ্ছদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ন হন। ম্লেচ্ছ জাতি ও হুন জাতি অভিন্ন হলে হুনরাই যে প্ৰথম কুমারগুপ্তের রাজত্বকালে গুপ্তরাজ্য আক্রমন করেছিলেন এমন ভাবনাটাও জিজ্ঞাসার চিহ্নের সম্মুখীন হয়৷
উন্নত শাসন ব্যবস্থার প্রচলন
শাসক হিসাবে প্রথম কুমারগুপ্ত তাঁর কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন। তাঁর শাসনকালে দেশে শান্তিশৃঙ্গলা বজায় ছিল৷ তিনি গুপ্ত সাম্রাজ্যে আর্থিক সমৃদ্ধি আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাঁর জনহিতকর কার্যাবলী ছিল প্রচুর৷ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য তিনি আর্থিক সাহায্য প্রদান করেছিলেন। ধর্মীয় ক্ষেত্রে তিনি সহিষ্ণুতার নীতি গ্রহন করেছিলেন। প্রথম কুমারগুপ্ত জৈন ধর্মের ২৩ তম তীথাঙ্কর পার্শ্বনাথের মূর্তি নির্মান করেছিলেন। এছাড়া তিনি কার্তিকের মন্দির, সূর্যমন্দির প্রভৃতি নির্মান করে তাঁর শাসনকালকে বিশেষ উল্লেখযোগ্য করেছেন। শিক্ষার উন্নতির দিকে তিনি বিশেষ নজর দিয়েছিলেন।
অর্থনৈতিক বিপর্যয়
পুষ্যমিত্রদের আক্রমনের জন্য হোক বা অন্য কোনও কারনে হোক, প্রথম কুমারগুপ্তের রাজত্বের শেষের দিকে গুপ্তরাজ্যের আর্থিক অবনতি দেখা দেয়৷ তার রাজত্বের অন্তিমপর্বে উৎকীর্ন রূপার প্রলেপযুক্ত মুদ্রায় এই অবক্ষয়ের ছবি প্রতিফলিত হয়েছে। মুদ্রাগুলো আসলে তামার কিন্তু রূপার প্রলেপ দিয়ে এগুলোকে খাঁটি রূপার মুদ্রারূপে প্রচলনের চেষ্টা করা হয়৷
১) সম্রাট প্রথম কুমারগুপ্তের মাতার নাম কি?
- ধ্রুবদেবী
২) প্রথম কুমারগুপ্তের মহিষীর নাম কী?
- অনন্ত দেবী
৩) প্রথম কুমার গুপ্তের পুত্রের নাম কী?
- পুরুগুপ্ত ও স্কন্দগুপ্ত
৪) পুরুগুপ্তের মাতার নাম কী?
- অনন্ত দেবী
৫) স্কন্দগুপ্তের মাতার নাম কী?
- জানা যায় নি (মতান্তরে দেবকি)
৬) প্রথম কুমারগুপ্ত কার উপাসক ছিলেন?
- স্কন্দদেব বা কার্তিকঠাকুরের
৭) কোন গুপ্ত সম্রাট স্কন্দের (কার্তিকের) পূজা করতেন?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
৮) প্রথম কুমার গুপ্ত কোন দেবতার নামানুসারে নিজ পুত্রের নামকরন করেন?
- কার্তিক (যার ওপর নাম স্কন্দ। এই নামানুসারে নিজপুত্রের নাম দেন স্কন্দগুপ্ত)
৯) কোন গুপ্ত সম্রাটের রাজত্বকালকে ‘শান্তি ও সমৃদ্ধির যুগ বলা হয়?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
১০) কোন গুপ্তসম্রাট দুবার অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন?
- প্রথম কুমারগুপ্ত (প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, গুপ্তসমটদের মধ্যে সমুদ্রগুপ্ত প্রথম অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন)
১১) প্রাচীন ভারতে কোন কোন রাজারা অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন?
- পূষ্যমিত্র শুঙ্গ (প্রথম অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন), সমুদ্রগুপ্ত, প্রথম পুলকেশী, প্রথম পরমেশ্বর বর্মন, প্রথম প্রবরসেন (চারবার অশ্বমেধ যজ্ঞ করেন), প্রথম কুমারগুপ্ত, শিবস্কন্দবর্মন, প্রথম রাজাধিরাজ, ময়র শর্মন, দ্বিতীয় নন্দীবর্মন।
১২) কোন গুপ্ত নরপতি সবচেয়ে বেশি সময় ধরে রাজত্ব করেছিলেন, সর্বাধিক সংখ্যক শিলালিপি এবং মুদ্রার প্রচলন করেন?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
১৩) কোন গুপ্ত শাসককে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা বলে মনে করা হয়?
- প্রথম কুমারগুপ্ত (নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় কে ধ্বংস করেছিল?- বখতিয়ার খিলজি)
১৪) প্রথম কুমার গুপ্তের আমলে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় স্থাপিত হয়েছিল?
- বারাগাও (বিহার)
১৫) কোন শাসককে ‘পৃথিবীর দেবতা' নামে অভিহিত করা হয়?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
১৬) কোন গুপ্ত সম্রাট ‘মহেন্দ্রাদিত্য' নামে পরিচিত?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
১৭) প্রথম কুমারগুপ্ত কত ধরনের স্বর্নমুদ্রা প্রচলন করেন?
- ১৪ টি
১৮) প্রথম কুমারগুপ্তের রৌপ্য মুদ্রার ভান্ডার কোথায় পাওয়া যায়?
- মহারাষ্ট্রের সাতরা ও ইলিচপুরে
১৯) দেবতা ও ময়ূরের প্রতিকৃতি সম্বলিত স্বর্নমুদ্রা কে উৎকীর্ন করেন?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
২০) ব্যাঘ্র বল পরাক্রম কার মুদ্রায় খোদিত ছিল?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
২১) সিংহ-হন্তারক চিত্র কোন কোন গুপ্ত নরপতির মুদ্রায় উৎকীর্ন হয়েছিল?
- প্রথম কুমার গুপ্ত
২২) প্রথম কুমারগুপ্ত কোন ধরনের নতুন স্বর্ণমুদ্রা প্রবর্তন করেন?
- অপ্রতিঘ প্রকার , গজারোহী প্রকার , খড়্গ নিহন্ত প্রকার , খড়্গ প্রকার
২৩) কোন গুপ্ত শাসকের স্বর্ণমুদ্রায় ‘গুপ্তকুলচন্দ্র’ এবং ‘গুপ্তকুলব্যোমশশী’ উপাধি খোদাই করা ছিল?
- প্রথম কুমারগুপ্ত ‘মহেন্দ্রদিত্য’
২৪) কোন গুপ্ত শাসক সর্বাধিক সংখ্যক মুদ্রা জারি করেছিলেন?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
২৫) কোন গুপ্ত শাসকের মুদ্রায় ‘কার্তিকেয়’ এর চিত্র খোদাই করা আছে?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
২৬) কোন গুপ্ত শাসক মধ্য ভারতে (গাঙ্গেয় উপত্যকা) রূপার মুদ্রা চালু করেছিলেন?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
২৭) কোন গুপ্ত শাসকের তাম্রমুদ্রাগুলি ছিল রৌপ্য প্রলেপযুক্ত?
-প্রথম কুমারগুপ্ত
২৮) কোন গুপ্তশাসকের রৌপ্য মুদ্রায়, গরুড় চিত্রের পরিবর্তে, ‘পেখম মেলানো ময়ূর’ চিহ্নিত করা হয়েছে?
- প্রথম কুমারগুপ্ত
২৯) কুমারগুপ্তের রাজত্বে যে গুপ্ত স্বর্ণমুদ্রা জারি হয়েছিল তার গ্রেন কতছিল?
- 121 গ্রেন
গুপ্ত সাম্রাজ্য চতুর্থ পর্ব (দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত)>>>>
প্রথম কুমারগুপ্ত দ্বিতীয় পর্ব >>>>
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে
মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে
আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে
ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে
গুপ্ত সাম্রাজ্য। প্রথম কুমারগুপ্ত। প্রথম কুমারগুপ্তের উপাধি। মহেন্দ্রাদিত্য। প্রথম কুমারগুপ্তের মুদ্রা। নালন্দা মহাবিহার। Gupta Dynasty.