আলাউদ্দিন খলজি প্রথম পর্ব
set by- Manas Adhikary
আলাউদ্দিন খলজি প্রথম পর্ব ।Alauddin Khalji 1st Part.
আলাউদ্দিন খলজি|মালিক কাফুর|আমির খসরু। রানী পদ্মাবতী। আলাউদ্দিনের সংস্কারসমূহ| Alauddin Khilji। Sultan Alauddin| Alauddin Khilji And Padmavati। About Alauddin Khilji। Alauddin Khilji UPSC। King Khilji। Amir Khusro and Alauddin Khilji.
নমস্কার, অভিনব একাডেমিতে আপনাদেরকে স্বাগত জানাই। আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো আলাউদ্দিন খলজি প্রথম পর্ব। এই পর্বে থাকছে আলাউদ্দিন খলজি সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা। পরবর্তী পর্বে আমি এই টপিক থেকে অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতবর্ষের সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Competitive exam: UPSC,WBPSC, WBCS, SLST, WBP SI, WBP Constable, SSC, PSC, School Service, Railway exam etc) এই টপিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
এছাড়াও আমাদের এই ব্লগে আপনি পেয়ে যাবে Indian History (Ancient, Medieval, Modern), Europe History, Geography, Gk, Bio-logy, Polity, child psychology, Environment Science, Pedagogy ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় গুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।
আলাউদ্দিন খলজি প্রথম পর্ব।Khalji Dynasty and Alauddin Khalji 1st Part.
প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
টেলিগ্রাম গ্রুপ এ যোগদান করার জন্য - Click Here
ভারতে মুসলিম শাসকদের মধ্যে শেরশাহ এবং মুঘল সম্রাট আকবরকে বাদ দিলে শাসক ও বিজেতা হিসাবে আলাউদ্দিন খলজীর নাম মুসলিম শাসকদের মধ্যে অগ্রগন্য ছিল৷ সুলতান আলাউদ্দিন খলজী ১২৬৬ সালের ৪ জানুয়ারী জন্মগ্রহন করেন। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল আলি ঘুরশাম্প। তাঁর পিতা ছিলেন খলজী বংশের প্রতিষ্ঠাতা জালাল উদ্দিন খলজীর ভাই শিহাব উদ্দিন খলজী। আলাউদ্দিন খলজী, জালাল উদ্দীন খলজীর কন্যাকে বিবাহ করেছিলেন অর্থাৎ আলাউদ্দীন খলজী ছিলেন জালাল উদ্দিন খলজীর ভাইপাে ও জামাতা। ১৯৯০ সালে আলাউদ্দীন খলজীকে তৎকালীন সুলতান জালাল উদ্দিন খলজী ‘আমীর-ই-তুজুক’ পদে নিয়ােগ করেন। এর এক বছর পর অর্থাৎ ১২৯১ সালে দাসবংশের সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের ভ্রাতুস্পুত্র মালিক চাড্ডু জালাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘােষনা করলে আলাউদ্দিন খলজী তা কঠোর হাতে দমন করেন। এই বিদ্রোহ দমন করার জন্য খুশি হয়ে জালাল উদ্দিন খলজী তাঁকে ‘আলা-উদ-দ্বীন’ উপাধি দেন। এরপরই তিনি কারা-মানিকপুরের গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত হন। এইসময় আলাউদ্দিন মালব আক্রমন করে ‘ভিলসা লুণ্ঠন করেন এবং লুণ্ঠিত সম্পদ জালাল উদ্দিন কে উপঢৌকন হিসাবে প্রেরন করেন। এর পুরস্কার স্বরূপ কারা-মানিকপুরের সাথে সাথে অযােধ্যার শাসক হিসাবে নিযুক্ত হন। ভিলসা আক্রমন কালে আলাউদ্দিন দক্ষিন ভারতের সম্পদশালী রাজ্য দেবগিরির বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রার পরিকল্পনা করেছিলেন। ১২৯৪ সালে আলাউদ্দিন গােপনে দেবগিরি আক্রমন করে রাজা রামচন্দ্রদেবের কাছ থেকে বিশাল ধনসম্পদ যুদ্ধপণ হিসাবে সংগ্রহ করেন। পরে এই রামচন্দ্রদেব আলাউদ্দিনের দাক্ষিনাত্য অভিযানে বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল। আলাউদ্দিনের গােপন দেবগিরি অভিযান জালাল উদ্দিন কীভাবে গ্রহন করবে এ সম্পর্কে আলাউদ্দিন নিশ্চিত ছিলেন না। পিতৃব্যের ভালােবাসার প্রতি তাঁর দৃঢ় আস্থা ছিল। কিন্তু আহম্মদ চাপ, আরকলি খাঁ প্রমুখের বিরূপ মন্ত্রনা সুলতানের মনে আলাউদ্দিনের প্রতি একটি বিরূপতার জন্ম দিতে পারে এরূপ একটা সন্দহে আলাউদ্দিনের মনে এসেছিল। তাই তিনি দিল্লীর মসনদ দখল করার পরিকল্পনা গ্রহন করেন এবং সেইমতাে সাক্ষাৎকারের অজুহাতে নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধ সুলতানকে হত্যা করেন ১২৯৬ সালের ২০ জুলাই।
দিল্লীতে প্রবেশ করেই আলাউদ্দীন, জালাল উদ্দীনের অনুগত আনুচর ও আমিরদের মধ্যে ধনরত্ন অকাতরে বিলিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করে দেন। তারপর জালাল উদ্দীনের বিধবা স্ত্রীকে নজর বন্দী ও ছেলেদের অন্ধ করে কারাগারে নিক্ষেপ করেন। তার আমলে মঙ্গলরা মােট ৬ বার ভারত আক্রমন করেন। প্রতিবারই মঙ্গোলরা পরাজিত হয়। এই কাজে সবথেকে বেশী কার্যকর ভূমিকা নেন তাঁর সেনাপতি ও পাঞ্জাবের শাসনকর্তা গাজী মালিক। এই সময় নবমুসলমানরা বিদ্রোহ ঘােষনা করলে আলাউদ্দিনের আদেশে একদিনে প্রায় ত্রিশ হাজার নবমুসলমানকে হত্যা করে হয়। রাজ্যবিস্তারের জন্য আলাউদ্দিনের সেনাপতি উলুখ খাঁ ও নসরৎ খাঁর নেতৃত্বে গুজরাটের রাজা কর্নদেব পরাজিত হলে আলাউদ্দীনের সেনাপতিরা প্রচুর ধনসম্পদের সঙ্গে গুজরাটের বন্দিনী রানী কমলাদেবী ও ক্রীতদাস মালিক কাফুরকে দিল্লী নিয়ে আসেন। আলাউদ্দীন পরে কমলাদেবীকে বিয়ে করেন এবং মালিক কাফুর পরবর্তীকালে আলাউদ্দীনের বিশ্বস্ত সেনাপতিরূপে গন্য হয়। এরপর আলাউদ্দীন রাজপুতনার রনথম্বাের, মেবার, মালব প্রভৃতি রাজ্য রাজ্য জয় করেন। প্রথম আক্রমনে রনথম্বােরের রাজা হামিরদেব জয়ী হন৷ আলাউদ্দীন স্বয়ং দ্বিতীয়বার রনথম্বাের আক্রমন করলে হামিরদেব পরাজিত ও নিহত হন। এরপর আলাউদ্দীন মেবারের রাজধানী চিতাের আক্রমন করেন, মেবারের রানী পদ্মাবতীকে পাবার আশায়। ঐ সময় মেবারের রানা রতন সিংহ যুদ্ধক্ষেত্রে প্রান দিলে রানী পদ্মিনী ও সহচরীরা জহরব্রত (অসম্মান এড়াবার জন্য রাজপুত রমনীদের জ্বলন্ত চিতায় ঝাঁপ দিয়ে প্রান বিসর্জন দেওয়ার ব্রত) পালন করে প্রান বিসর্জন দেন। এরপর আলাউদ্দীন মালব, উজ্জয়িনী, মান্ডু, ধার, চান্দেরী প্রভৃতি অঞ্চলকে দিল্লীর সুলতানি সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন।
আলাউদ্দিনের বড় সাফল্য দাক্ষিনাত্য বিজয়। তিনি তাঁর প্রধান সেনাপতি মালিক কাপুরের নের্তৃত্বে দক্ষিনাত্য অভিযান করেন। বিন্ধ্যর দক্ষিন-পশ্চিমে যাদব বংশীয় রাজা রামচন্দ্রদেবকে পরাস্ত করে দেবগিরি দখল করেন। পরে এই রামচন্দ্রদেব আলাউদ্দিনের দাক্ষিনাত্য অভিযানে বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল। পরে বঙ্গলের কাকতীয়রাজ প্রতাপরুদ্র, দোরসমুদ্রের হােয়সালরাজ তৃতীয় বল্লালকে পরাজিত করার পর ভ্রাতৃবিরােধের সুযােগ নিয়ে পান্ড্য রাজ্য অধিকার করেন। এরপর তিনি নাকি রামেশ্বর পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছিলেন। আলাউদ্দিন খলজী অবশ্য দক্ষিন ভারতের রাজ্যগুলি সরাসরি সাম্রজ্যভুক্ত না করে সেখানকার রাজাদের মৌখিক আনুগত্য ও করদানের প্রতিশ্রুতি নিয়েই করদ রাজ্যে পরিনত করে।
আলাউদ্দিনের সংস্কারসমূহ
শাসনতান্ত্রিক সংস্কার
আলাউদ্দিন সীমাহীন স্বৈরাতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর উজির বা প্রধানমন্ত্রীর নাম ছিল খাতির। আলাউদ্দিন তাঁর উজীরের সহযােগীতায় কেন্দ্রীয় শাসনের পথে প্রধান প্রতিবন্ধক ওমরাহ হাজিমুল্লা, ভাইপাে আকাত খাঁ, ভাগনে উমর ও মগু খাঁ এর বিদ্রোহ দমন করেন। কুচক্রান্তের অবসান ঘটিয়ে কেন্দ্রীয় শাসনকে সুদৃঢ় করতে আলাউদ্দিন যেসব পদক্ষেপ নিয়েছিলেন সেগুলি হল-
ক) বারিদ ও মুনাহি নামক গুপ্তচর নিয়ােগ করেছিলেন।
খ) মিলকফ, ওয়াকফ ও ইনাম বাবদ যেসব জমি বা জায়গির দরবারি অভিজাতদের দেওয়া হত। তা বাজেয়াপ্ত করেন।
গ) মদ্যপান ও অভিজাতদের মধ্যে বিনা অনুমতিতে বিবাহ বা মেলামেশা নিষিদ্ধ হয়।
ঘ) আর্থিক স্বচ্ছলতার সব উৎস বন্ধ করে দেন।
সামরিক সংস্কার
আলাউদ্দিন একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী গঠন করেছিলেন৷ ‘আরজি-ই-মুমালিক’ নামক সমরমন্ত্রী সেনা নিয়ােগ করতেন। ‘বকশি-ই-ফৌজ’ একটি ঘােড়া পিছু ২৩৪ তঙ্কা বার্ষিক বেতন দিতেন এবং অতিরিক্ত একটি ঘােড়ার জন্য আরও ৭৮ টাকা দিতেন। জায়গিরের পরিবর্তে নগদ অর্থে বেতন দেওয়া হত। সামরিক বিভাগের দুনীর্তি বন্ধ করতে ‘দাগ’ (ঘােড়া চিহ্নিতকরন) এবং ‘হুলিয়া’ (সৈন্য চিহ্নিতকরন) প্রথা চালু করেন। আলাউদ্দিনই প্রথম দিল্লীতে স্থায়ি ও সুরক্ষিত সেনাদল গঠন করেন।
বিচারব্যবস্থা
‘কাজি-উল-মুমালিক’ বা প্রধান কাজি বিচারকার্য পরিচালনা করলেও, সম্রাট নিজেই আপিল আদালতের মাধ্যমে বহু মামলার নিষ্পত্তি করতেন। মৃত্যুদন্ড, শূলে চড়ানাে, অঙ্গহানি, বেত্রাঘাত ইত্যাদি শাস্তি প্রচলিত ছিল। আলাউদ্দিন শাসনকার্যের সুবিধার জন্য সাম্রাজ্যকে ১১ টি প্রদেশে ভাগ করেন। সরকারি খবর আদানপ্রদানের জন্য তিনি ‘দাভা’ বা ‘পাইক’ ও ‘আউলাথ’ বা অস্বারােহী ডাকের প্রচলন করেন। যদিও কাজি মুঘিসউদ্দিনকে তিনি বলেছিলেন জনগনের কল্যানসাধনই তাঁর শাসননীতির মূল উদ্দেশ্য, তথাপি সবাই তার শাসনে আতঙ্কিত ছিল। আমির খসরু নিজেই বলেছিলেন “সম্রাটের রাজমুকুটের প্রতিটি মুক্তা, দরিদ্র কৃষকের অক্ষরিত জমাট রক্তবিন্দুমাত্র।“
অর্থনৈতিক সংস্কার
রাজস্বব্যবস্থা
আলাউদ্দিন রাজস্ববিভাগে ‘দেওয়ান-ই-আশরফ’ বা হিসাবরক্ষক নিয়ােগ করেছিলেন। এরপরে ‘দেওয়ান-ই-মুস্তাফি’, ‘কারকুন’, ‘মুরাশরিফ’, ‘মুহাশিল’ ও ‘গােমস্তদের’ স্থান ছিল। আলাউদ্দিন পূর্ববর্তী ইক্তাপ্রথা তুলে দিয়ে সমস্ত কৃষিযােগ্য জমিকে ‘খলিসা’ বা খাস বা সরকারের নিজস্ব জমিতে পরিনত করেন। তিনি ‘খিরিজ’ বা ভূমিরাজস্ব ছাড়া চারনকর, গৃহকর, জিজিয়াকর, করাই কর ( হিন্দু বনিকরা 10% ও মুসলিম বনিকরা 5%ে হারে এই শুল্ক দিত) আদায় করতেন। সুলতানি যুগের ভ্রাম্যমান বনিকরা উটের পিঠে মাল সরবরাহ করত বলে তাদেরকে ‘ক্যারাভ্যান’ বলা হত৷
রেশনব্যবস্থা
আলাউদ্দিন সর্বপ্রথম রেশনব্যবস্থা চালু করেছিলেন। মূল উদ্দেশ্য ছিল সম্পত্তির রাষ্ট্রীয়করন। সমকালীন লেখকদের থেকে জানা যায় যে, আলাউদ্দিন তিন ধরনের বাজার গঠন করেছিলেন। যথা-
ক) খাদ্যশস্যের বাজার,
খ) দাস-দাসী, ঘােড়া ও গবাদি পশুর বাজার এবং
গ) বস্ত্র ও বিলাসদ্রব্যের বাজার।
বাজার তত্ত্বাবধানের জন্য ‘শাহানা-ই-মান্ডি’ নামে দপ্তর গঠিত হয়েছিল। এর কর্মচারীরা ব্যবসায়ীদের নাম নথিভুক্ত করত এবং তাদের বাটখারা পরীক্ষা করত। আর একটি বিভাগ ছিল ‘দেওয়ান-ই-রিয়াস’। কোনাে ব্যবসায়ী ওজন কম দিলে তার দ্বিগুন ওজনের মাংস ঐ ব্যবসায়ীর থেকে কেটে নেওয়া হত।
আলাউদ্দিন পরবর্তী খলজী বংশ
আলাউদ্দিন খলজীর পুত্র ছিলেন মােবারক শাহ, যাকে মােবারক খানও বলা হয়ে থাকে। ১৩১৬ সালের ১৭ এপ্রিল মােবারক শাহ মাত্র ১৭ বছর (মতান্তরে ১৮ বছর বয়সে) ‘কুতুব উদ্দীন’ উপাধি নিয়ে দিল্লীর সিংহাসনে আরােহন করেন। কুতুব উদ্দিন ছাড়াও তিনি খলিফাতুল্লাহ (ঈশ্বরের প্রতিনিধি) উপাধিও গ্রহন করেছিলেন যাহা তার মুদ্রা থেকে পরিলক্ষিত হয়। মােবারক শাহ কঠোর জরিমানা ও শুল্ক বিলুপ্ত করেছিলেন। রাজস্ব আদায়ের জন্য চাবুক মারা ও কারাভােগের মতাে কঠোর ব্যবস্থা তিনি প্রায় নিষিদ্ধ করে দেন। আলাউদ্দিন খলজী বাজারদর নিয়ন্ত্রনের জন্য যেসকল পদক্ষেপগুলি গ্রহন করেছিলেন তা তিনি প্রায় নিষিদ্ধ করে দেন। ফলে তাঁর আমলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটেছিল৷ ১৩২০ সালে খসরু খান তাঁকে হত্যা করে খলজী বংশের পতন ঘটায়।
আলাউদ্দিন খলজি দ্বিতীয় পর্ব >>>>
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
পরিবেশের বিভিন্ন টপিকগুলি সম্পর্কে জানতে Click Here
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে - Click Here
মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে Click Hereআলাউদ্দিন খলজি|মালিক কাফুর|আমির খসরু। রানী পদ্মাবতী। আলাউদ্দিনের সংস্কারসমূহ| Alauddin Khilji। Sultan Alauddin| Alauddin Khilji And Padmavati। About Alauddin Khilji। Alauddin Khilji UPSC। King Khilji। Amir Khusro and Alauddin Khilji.