নীলবিদ্রোহ
SET BY - MANAS ADHIKARY
নীলবিদ্রোহ । Neel Rebellion .
নীল বিদ্রোহ। হিন্দু পেট্রিয়ট। দিগম্বর বিশ্বাস। বিষ্ণুচরন বিশ্বাস। নীল দর্পণ। নীল দর্পণ। নীল ক্যাসল। বিশে ডাকাত। বাংলার নানাসাহেব। নীল চাষিদের বন্ধু। হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। শিশির কুমার ঘোষ।
নীলবিদ্রোহ সংক্ষিপ্তরূপ ও অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর। Neel Rebellion MCQ.
নীল বিদ্রোহ রাসায়নিক পদ্ধতিতে নীল চাষের আগে উদ্ভিজ্জ উপাদান থেকেই নীল তৈরী করা হত। বাংলায় এই রকম নীল কারখানা প্রথম স্থাপিত হয় ১৭৭৭ খ্রীষ্টাব্দে। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ইংল্যান্ডে বস্ত্রশিল্পের অগ্রগতির সাথে সাথে বস্ত্ররঞ্জনের জন্য বাংলার নীলের চাহিদা ভীষনভাবে বেড়ে যায়। প্রথম দিকে নীল চাষে কোম্পানীর একচেটিয়া অধিকার ছিল। কিন্তু ১৮৩৩ সালের সনদ আইন দ্বারা কোম্পানীর ঐ একচেটিয়া অধিকার লুপ্ত হয়৷ এই নীলচাষ কৃষকের জীবনে সর্বনাশ ডেকে আনে। এতদিন পর্যন্ত ধান বা অন্যান্য ফসলের চাষ করে দরিদ্র কৃষক সম্প্রদায় কোনরকমে জীবন যাপন করত। কিন্তু এখন নীল চাষ করতে বাধ্য হওয়ায় তাদের জীবনে এক সঙ্কটের সম্মুখীন হয়৷ এইসময় কৃষকশ্রেনী এতটাই দরিদ্র ছিল যে দাদন বাবদ তাঁকে মাত্র দু টাকা অগ্রিম দিয়েই নীলচাষের সমস্ত কাজ (জমিতে লাঙল দেওয়া, চাষ করা ও গাছ কাটার পর সেগুলিকে নীলকুঠিতে পৌছে দেওয়া ইত্যাদি) করিয়ে নিত। অথচ এই হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর তারা উচিত মুল্য পেত না। দাদন গ্রহন করার সময় চাষীদের যে চুক্তিপত্রে সই করতে হত, সেই চুক্তি পত্রের শর্ত পূরন করতে অপরাগ হলে তার আর অব্যাহতি মিলত না। আর ঐ চুক্তিপত্র এমনভাবে তৈরী করা হত যার সবটুকু পূরণ করা চাষীর পক্ষে অসম্ভব ছিল৷ তাই একবার কোন চাষী নীলকরের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করলে তাকে আমৃত্যু নীল চাষ করতেই হত। এইসময় ইংরেজ সরকার নীলকর সাহেবদের চাপে পড়ে ১৮৩০ সালে "Regulation V" নামে একটি আইন পাশ করে। এই আইনে বলা হয় দাদন নিয়ে চাষীরা নীলচাষের চুক্তি ভঙ্গ করলে তাদের ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে অভিযুক্ত করা হবে। তাছাড়া নীল চাষে অস্বীকৃত হলে নীলকর সাহেবদের বেতনভুক লাঠিয়ালদের হাতে চাষীদের নানারকম নির্যাতন সহ্য করতে হত। তাদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হত, তাদের স্ত্রী পুত্র পথের ভিখারী হয়ে যেত। অন্যদিকে নীলকরদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত প্রতিবাদ বা প্রতিকার চেয়ে কোন সুবিচার পাওয়া যেত না। কারন ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, আদালত এমনকি সারা সরকারী প্রশাসন ছিল নীলকরদের পক্ষে। ভারতের, বিশেষত বাংলার কৃষকগন কোনদিনই বিদেশী ইংরেজ শােষন মুখ বন্ধ করে সহ্য করেন নি। নীল চাষীদের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটে নি। প্রথম দিকে বাংলার বুকে নীলকর দস্যুদের আগমন ও তাদের অমানবিক অত্যাচার ও শােষন এবং সুবিচারের আশাহীনতাজনিত হতাশায় বাংলার কৃষককুল হতবাক হয়ে পড়ে। শেষপর্যন্ত অত্যাচার সহ্যের সীমা অতিক্রম করলে তারা নীলকর সাহেবদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘােষনা করে। তবে প্রথম দিকে শান্তিপূর্নভাবে কৃষকরা নীল না বােনার শপথ নেয়৷ কিন্তু নীলকররা এতে আক্রমনাত্মক হয়ে উঠলে শান্তিপূর্ন এই কৃষক অন্দোলন শেষ পর্যন্ত সশস্ত্র রূপ নেয় - যা নীল বিদ্রোহ নামে খ্যাত। সারাদেশে হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে ৬০ লক্ষের বেশী বাংলার কৃষক যােগদান করেছিল। | বিষ্ণুচরন বিশ্বাস ও দিগম্বর বিশ্বাস নামে নদীয়া জেলার চৌগাছা গ্রামের দুভাই নীল কুঠির দেওয়ান ছিলেন। তাঁরা কৃষকদের উপর অমানুষিক অত্যাচার দেখে দেওয়ানীর কাজ ছেড়ে দিয়ে বিদ্রোহ সংঘঠিত করার জন্য নিজেদেরকে নিয়ােজিত করেন। বিশ্বাস ভ্রাতৃদ্বয় ছাড়াও নড়াইলের জমিদার রামরতন মল্লিক ও মালদহের কৃষক রফিক মন্ডল স্ব স্ব এলাকায় বিদ্রোহে কৃষকদের নেতৃত্ব দেন। ক্রমে ক্রমে যশােহর, পাবনা, রাজশাহী, খুলনা সর্বত্র বিদ্রোহের আগুন
জ্বলে ওঠে। হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে বাংলাদেশের সর্বত্র কৃষকরা ঐক্যবদ্ধভাবে নীলচাষ বন্ধ করে দেয় এবং নীলকুঠির উপর আক্রমন চালিয়ে সেগুলিকে বিধ্বস্ত করতে শুরু করে। সারা বাংলা জুড়ে নীল বিদ্রোহের এই ব্যাপকতা ইংরেজ সরকারের মনে ত্রাসের সঞ্চার করে। অবশেষে ১৮৬০ খ্রীঃ ৩১ শে ডিসেম্বর নীল চাষীদের বিক্ষোভ ও নীলচাষ সম্বন্ধে অনুসন্ধান করার জন্য নীল তদন্ত কমিশন গঠিত হয়৷ এই তদন্ত কমিশনের রির্পোট প্রকাশিত হবার পর বাংলার তদানীন্তন ছােটলাট জে. পি. গ্রান্ট চাষীদের স্বার্থে কতগুলি সুপারিশ করেন। এই সমস্ত কিছুর পরিপ্রেক্ষিতে এই আইন চালু করা হয় যে, কোন নীলকরই আর চাষীদের বলপূর্বক নীল চাষ করাতে পারবে না। এই ঘােষনা পরােক্ষভাবে নীলবিদ্রোহের জয় বলে ঘােষনা করা হয়৷ নীলচাষ চাষীদের ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল বলে ইংরেজ সরকার ঘােষনা করলে নীলকরদের তান্ডব নৃত্য বন্ধ হয়ে যায় এবং ধীরে ধীরে নীলচাষ বন্ধ হয়ে যায়।
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
1) সিপাহী বিদ্রোহের ঠিক আগে ও পরে কোন কোন বিদ্রোহ হয়?
- আগে হয়- সাঁওতাল;
পরে - নীল বিদ্রোহ
2) নীল বিদ্রোহ প্রথম কোথায় শুরু হয়?
- বাংলায়।
3) ভারতে নীল চাষ প্রথম কবে শুরু হয়?
- ১৭৭৭ খ্রীঃ
4) কোথায় প্রথম নীল শিল্প গড়ে ওঠে?
- হুগলিতে
5) নীলকুঠিগুলি কী নামে পরিচিত ছিল?
- আড়ং এবং নীল ক্যাসল
6) লুই বার্নাড কে ছিলেন?
- এক ফরাসি বনিক, যিনি বাংলায় প্রথম নীল চাষের উদ্যোগ নেন।
7) বাংলাদেশের একটি নীল উৎপাদনকারী সংস্থার নাম লেখা
- বেঙ্গল ইন্ডিগাে কোম্পানি।
8) কোন আইনের দ্বারা ভারতে নীলচাষে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর একচেটিয়া অধিকার লুপ্ত হয়?
- ১৮৩৩ সালের সনদ আইন।
9) পঞ্চম ও সপ্তম আইন কেন পাশ হয়?
- নীলকরদের স্বার্থ রক্ষার্থে
10) কে পঞ্চম আইন বাতিল করে দেন?
- লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক
11) নীল বিদ্রোহের প্রথম শহীদ কে ছিলেন?
- বিশ্বনাথ সর্দার
12) নীল বিদ্রোহের সময় বিশে ডাকাত নামে কে পরিচিত ছিল?
- বিশ্বনাথ সর্দার।
13) নীল বিদ্রোহের কোন নেতাকে ব্রিটিশরা রবিন হুডের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন?
- বিশ্বনাথ সর্দারকে
14) কাকে বাংলার নানাসাহেব বলা হয়?
- রামরতন মল্লিক
15) নীল বিদ্রোহের সময় বড়লাট কে ছিলেন?
- লর্ড ক্যানিং
16) নীল বিদ্রোহের সময় ছােটলাট কে ছিলেন?
- জে পি গ্রান্ট
17) স্যামুয়েল ফেডি কে ছিলেন?
- নীল ব্যবসায়ী।
18) কোন কোন পত্রিকায় নীলকরদের অত্যাচারের ঘটনা লেখা হত?
- হিন্দু পেট্রিয়ট, তত্ববােধনী পত্রিকা, সমাচার দর্পন, ক্যালকাটা রিভিউ ইত্যাদি।
19) কোন পত্রিকায় নীল বিদ্রোহকে ‘প্রথম বিপ্লব বলে অভিহিত করা হয়?
- অমৃতবাজার পত্রিকায়
20) নীল বিদ্রোহ কোন পত্রিকায় প্রচারিত হয়েছিল?
- হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকায়
21) নীল চাষিদের বন্ধু হিসাবে কাকে অভিহিত করা হয়?
- হরিশচন্দ্র মুখােপাধ্যায়।
22) নীল বিদ্রোহের কয়েকজন নেতার নাম করা
- দিগম্বর বিশ্বাস, বিষ্ণুচরন বিশ্বাস, বিশ্বনাথ সর্দার, রফিক মন্ডল, কাদের মােল্লা, বৈদ্যনাথ সর্দার, মেঘাই সর্দার, রাম রতন মল্লিক। শ্রী গােপাল পালচৌধুরী, শ্রী হরি রায়, মথুরানাথ আর্চার্য।
23) বাংলাদেশের ওয়াট টাইলার কাদের বলা হত?
- দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরন বিশ্বাসকে।
24) মালদায় নীল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেয় কে?
- সুজাপুরের রফিক মন্ডল
25) নাড়াইলের কোন জমিদার নীল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন?
- রামরতন মল্লিক
26) খুলনায় কোন নেতা নীল বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন?
- কাদের মােল্লা
27) সুন্দরবনে কোন নেতা নীল বিদ্রহের নেতৃত্ব দেন?
- রহিমুল্লা
28) নীল বিদ্রোহের অবসান ঘটে কবে?
- ১৮৬০ খ্রীঃ ।
29) নীল কমিশন কত সালে গঠিত হয়?
- ১৮৬০ খ্রীঃ।
30) বঙ্গীয় নীলচাষ আইন কবে পাশ হয়?
- ১৮৬০ খ্রীo
31) নীল কমিশন কে গঠন করেন?
- জে পি গ্র্যান্ট।
32) নীল কমিশনে কতজন সদস্য ছিল?
- ৫ জন।
33) ‘নীলবিদ্রোহ ও বাঙালি সমাজ -গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
- প্রমােদরঞ্জন সেনগুপ্ত
34) নীল বিদ্রোহের সূচনা কোথায় হয়?
- নদীয়ার চৌগাছায়
35) ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের পর বাংলায় কোন বিদ্রোহ দেখা দেয়?
নীল বিদ্রোহ
36) হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকা নীল চাষীদের দুর্দশার কথা প্রকাশ করত এই সময় এই পত্রিকার প্রধান সাংবাদিক ও সম্পাদক কে ছিলেন?
- সংবাদিক শিশির কুমার ঘােষ; সম্পাদক- হরিশচন্দ্র মুখােপাধ্যায়
37) কে গ্রামে গ্রামে ঘুরে নীল চাষিদের দুর্দশার কাহিনী নিয়ে সংবাদপত্রে লেখালেখি করতেন?
- শিশির কুমার ঘােষ।
38) কাকে ফিল্ড জার্নালিস্ট বলা হয়?
- শিশির কুমার ঘােষ (গ্রামে গ্রামে ঘুরে নীল চাষিদের দুর্দশার কাহিনী নিয়ে সংবাদপত্রে লেখালেখি করতেন বলে)
39) নীল বিদ্রোহ নিয়ে নিয়মিত আলােকপাত করা হত কোন পত্রিকায়?
- হিন্দু পেট্রিয়ট।
40) হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকা কোন সংগঠনের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত ছিল?
- ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসােশিয়েশান।
41) হিন্দু পেট্রিয়ট পত্রিকায় প্রথম কোন বিদ্রোহ সম্পর্কে লেখা হয়েছিল?
-সাঁওতাল বিদ্রোহ (সবাই নীল বিদ্রোহ ভেবে ভুল করি)
42) বাংলায় নীল চাষীদের উপর অত্যাচার এর কথা সর্বপ্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
- হিন্দু পেট্রিয়ট
43) সমাচার দর্পন পত্রিকায় কাদের কথা বর্নিত থাকত?
- নীল চাষীদের দুর্দশায় কথা
44) নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের তথ্য পাওয়া যায় কোন পত্রিকা থেকে?
- সােমপ্রকাশ পত্রিকা
45) কৃত্রিমভাবে কবে থেকে নীল উৎপাদন শুরু হয়?
- ১৮৯২ খ্রীঃ ।
46) তিন কাঠিয়া প্রথা কী?
- নীলকর সাহেবরা শমন জারি করেন যে। নীলচাষীদের যা জমি থাকবে তার বিঘা প্রতি তিন কাঠা অর্থাৎ ৩/২০ অংশ জমিতে নীল চাষ করতে হবে। এটি ইতিহাসে তিন কাঠিয়া নামে পরিচিত।
47) নীল বিদ্রোহের উপর রচিত একটি নাটকের নাম কর, যা তৎকালীন সমাজে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল?
- নীলদর্পন ।
48) নীল দর্পন নাটকের রচয়িতা কে?
- দীনবন্ধু মিত্র।
49) দীনবন্ধু মিত্র রচিত নাটকগুলির নাম কী কী?
- নীলদর্পন, নবীন তপস্বিনী, লীলাবতী, জামাই বারিক ও কমলে কামিনী
50) দীনবন্ধু মিত্র রচিত প্রহসনগুলি কী কী?
- বিয়ে পাগলা বুড়ি, সধবার একাদশী।
51) নীল বিদ্রোহের (১৮৫৯) পরে গঠিত নীল কমিশনের চেয়ারম্যান কে ছিলেন?
- ডব্লিউ. এস. সিটন কার
52) 1860 সালে, নীল বিদ্রোহ সম্পর্কিত W. S. Seaton Carr-এর সভাপতিত্বে "Indigo Commission" গঠিত হয়েছিল, যেটিতে একমাত্র কোন ভারতীয়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল?
- চন্দ্রমোহন চ্যাটার্জি
53) কে বলেছিলেন যে - 1859-62 সালের নীল বিদ্রোহ বাংলায় নীল উৎপাদন ব্যবস্থার মৃত্যুঘণ্টা বাজিয়েছিল?
- ডেভিড হার্ডম্যান
54) কালারোয়ার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হেম চন্দ্রকর কোন কৃষক আন্দোলনের সাথে সম্পর্কিত?
- নীল বিদ্রোহ
55) কোন আন্দোলনে ধর্মপ্রচারকদের সক্রিয় সমর্থন ছিল?
- নীল আন্দোলন
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
টেলিগ্রাম গ্রুপ এ যোগদান করার জন্য - Click Here
পরিবেশের বিভিন্ন টপিকগুলি সম্পর্কে জানতে Click Here
ইউরোপের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে - Click Here
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে - Click Here
মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে Click Here
নীল বিদ্রোহ। হিন্দু পেট্রিয়ট। দিগম্বর বিশ্বাস। বিষ্ণুচরন বিশ্বাস। নীল দর্পণ। নীল দর্পণ। নীল ক্যাসল। বিশে ডাকাত। বাংলার নানাসাহেব। নীল চাষিদের বন্ধু। হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। শিশির কুমার ঘোষ।