মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী ও জৈন ধর্ম।Mahavira And Jain Dharma.
মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী| জৈন ধর্ম| Mahavira| Mahavir| Lord Mahavira| About Mahavira| Jain Dharm| Jain Dharma| Jaina Dharma.
নমস্কার, অভিনব একাডেমিতে আপনাদেরকে স্বাগত জানাই। আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী ও জৈন ধর্ম। পরবর্তী পোস্টে আমি এই টপিক থেকে অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা
করবো। পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতবর্ষের সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা
প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Competitive exam:
UPSC,WBPSC, WBCS, SLST, WBP SI, WBP Constable, SSC, PSC, School Service,
Railway exam etc) এই টপিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
এছাড়াও আমাদের এই ব্লগে আপনি পেয়ে যাবে Indian History (Ancient, Medieval, Modern), Europe History,
Geography, Gk, Bio-logy, Polity, child psychology, Environment Science,
Pedagogy ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় গুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।
মহাবীরের জীবনি ও জৈন ধৰ্ম। Life of Lord Mahavira and Jaina Dharma.
প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
টেলিগ্রাম গ্রুপ এ যোগদান করার জন্য - Click Here
মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রাচীন ধর্মমতগুলির মধ্যে অন্যতম প্রাচীন ধর্মমত হল জৈন ধর্ম। এই ধর্মের চব্বিশ জন তীর্থঙ্কর বা পথপ্রদর্শকদের মধ্যে ২৪ তম বা শেষ তীর্থঙ্কর হলেন মহাবীর। তিনিই এই ধর্মকে সাধারন মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলেন। তাঁর সময় থেকেই ভারতে জৈনধর্ম প্রসারতা লাভ করে। খ্রীষ্টপূর্ব ৫৯৯ অব্দে চৈত্রমাসের শুক্লা ত্রয়োদশী তিথিতে এক ক্ষত্রিয় রাজবংশে মহাবীর জন্মগ্রহন করেছিলেন। ঐ দিনটিকে মহাবীর জয়ন্তী হিসাবে পালন করা হয়। তার পিতা ছিলেন ইক্ষাকু রাজবংশের রাজা সিদ্ধার্থ এবং মাতা ছিলেন বৈশালীর লিচ্ছবি রাজবংশের রাজা চেতকের ভগিনী ত্রিশলা। প্রাচীন শহর ক্ষত্রিয় কুন্দ লাচ্চুয়ারের কুন্দলপুরকে তার জন্মস্থান হিসাবে ধরা হয়। বর্তমানে এই স্থানটি বিহারের জামুই জেলার সিকান্দ্রা মহকুমায় অবস্থিত। অধিকাংশ আধুনিক ইতিহাসবিদগন মনে করেন মহাবীরের জন্ম হয়েছিল কুন্দগ্রামে৷ বর্তমানে এটি বিহারের মুজফফরপুর জেলার অর্ন্তগত বাসোকুন্দ নামক স্থানে অবস্থিত। তার পিতামাতা ছিলেন পার্শ্বনাথের অনুগামী এবং জৈন সন্ন্যাসীদের গৃহস্থ ভক্ত। মহাবীরে ছেলেবেলার নাম ছিল ‘বর্ধমান’ (যিনি বৃদ্ধি পান, বৃদ্বিশীল)। মহাবীরে জন্মের সময় তার রাজ্যের দ্রুত সমৃদ্ধি ঘটছিল বলে তার এই নামকরন করা হয়৷ মহাবীর ছেলেবেলায় একাধিকবার বীরত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন, তাই তাকে মহাবীর নামে অভিহিত করা হয়। পরবর্তী কালে মহাবীরকে জিন নামেও অভিহিত করে হয়। রাজপুত্র মহাবীর বিলাসবাসনের মধ্যে বড়ো হয়েছিলেন। তার বিবাহ সম্পর্কে জৈন সম্প্রদায়গুলির মধ্যে মতভেদ রয়েছে। দিগম্বর সম্প্রদায় মনে করেন যে পিতামাতা চাইলেও মহাবীর বিবাহ করেননি, আবার শ্বেতাম্বর সম্প্রদায় মনে করেন যে মহাবীর অল্প বয়সে বিবাহ করেছিলেন এবং প্রিয়দর্শনা (মতান্তরে অনোজ্জা) নামে এক কন্যা সন্তানও ছিল যাকে জৈমেলী নামক ব্যক্তির সাথে বিবাহও দেন৷ এই জৈমেলী ছিল মহাবীরের প্রথম শিষ্য। মহাবীর, বাবার মৃত্যুর পর মাত্র ৩০ বছর বয়সে রাজকীয় জীবনের সুখ পরিত্যাগ করে গৃহ ও পরিবার ত্যাগ করেন এবং আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অনুসন্ধানে সন্ন্যাস গ্রহন করেন। তিনি অশোক বৃক্ষের তলায় বসে কঠোর তপস্যায় মগ্ন হন এবং পোষাকপরিচ্ছদ ত্যাগ করেন। এইসময় তিনি যে কঠিন পরিস্থিতি ও অপমানজনক অবস্থার সম্মুখীন হয়েছিলেন, তার বিস্তারিত বিবরন পাওয়া যায় আচারাঙ্গসূত্র গ্রন্থে। সাড়ে ১২ বছর কঠোর তপস্যার পর ৪৩ বছর বয়সে জৃম্ভিকাগ্রমের কাছে ঋজুপালিকা নদীর তীরে একটি শাল গাছের নিচে ‘কেবল জ্ঞান’ বা ‘কৈবল্য’ (জ্ঞান বা অসীম জ্ঞান) লাভ করেন৷ সংসার জীবনের সবরকম লোভ, হিংসা, বিদ্বেষ ও ঘৃনা তাঁর মন থেকে দূরে চলে যায়। এই ঘটনার বিশদ বিবরন পাওয়া যায় জৈনশাস্ত্র উত্তর পুরান ও হরিবংশ পুরান গ্রন্থ থেকে৷ কল্পসূত্র অনুসারে, মহাবীর অস্তিকাগ্রাম, চম্পাপূরী, প্রতিচম্পা, বৈশালী, বনীজগ্রাম, নালন্দা, মিথিলা, ভদ্রিকা, অলভিকা, পানিতাভূমি, শ্রাবস্তী ও পাবাপুরীতে চল্লিশটি বর্ষাকাল অতিবাহিত করেন।
সর্বজ্ঞতা প্রাপ্তির পর ৩০ বছর ধরে মহাবীর সারা ভারত পরিভ্রমন করেন এবং নিজের দর্শন শিক্ষা দেন। জৈনদের ধর্মশাস্ত্র অনুসারে, মহাবীরের প্রথম শিষ্য ছিলেন এগারোজন ব্রাহ্মন। এদের ‘একাদশ গণধর’ নামে অভিহিত করা হয়। এই ব্রাহ্মনদের নেতা ছিলেন ইন্দুভূতি গৌতম৷ মনে করা হয় এই গণধররা মহাবীরের মৃত্যুর পর তাঁর ধর্মমত সাধারন মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন৷ কল্পসূত্র অনুসারে মহাবীরে ১৪০০০ জন সাধু (পুরুষ সন্ন্যাসী শিষ্য), ৩৬০০০ জন সার্ধী (মহিলা সন্ন্যাসিনী শিষ্যা), ১৫৯০০০ জন শ্রাবক (পুরুষ গৃহস্থ শিষ্য) এবং ৩১৮০০০ জন শ্রাবিকা (মহিলা গৃহস্থ শিষ্যা) ছিলেন৷ মহাবীর মুলত জৈনধর্মের তেইশতম তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথের উপদেশাবলিকে অনুসন করে ধর্মপ্রচার শুরু করেন৷ পার্শ্বনাথের উপদেশগুলির মূল কথা ছিল চারটি, যথা- অহিংসা, সত্য কথা বলা, চুরি না করা ও অপরিগ্রহ৷ এই চারটি উপদেশকে একত্রে চতুর্যাম বলা হয়। মহাবীর এই চারটি উপদেশের সঙ্গে ‘শুচিতা’ বা ‘ব্রহ্মচর্য’ পালন নামের একটি নতুন উপদেশ যোগ করেছিলেন৷ ফলে এই পাঁচটি বিধানের একসঙ্গে নতুন নামকরন হয় ‘পঞ্চ মহাব্রত’। তাঁর মতগুলি সঙ্কলিত আছে ‘উত্তরাধ্যায়ন সুত্র’ নামক গ্রন্থে। তার অনুগামী রাজন্যবর্গের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন মগধের রাজা বিম্বিসার অঙ্গের রাজা কুনিক ও বৈশালী বা বিদেহের রাজা চেতক৷ জৈনধর্মাবলম্বীরা অহিংসায় বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁদের মতে সবচেয়ে বড় পাপ হলো জীবহত্যা। তাঁরা বিশ্বাস করেন, সবকিছুর মধ্যে আত্মা বর্তমান, জৈনধর্মের আরেকটি বড়ো বৈশিষ্ট্য হল- ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করা। সর্বশক্তিমান কোন সত্বায় বিশ্বাস করেন না জৈনধর্মালম্বীরা। জৈন ধর্মের মূল উদ্দেশ্য তিনটি - সৎবিশ্বাস, সৎজ্ঞান, ও সৎআচরন৷মনে করা হয় যে, মহাবীর প্রায় বাহাত্তর বছর বেঁচেছিলেন৷ শেষ জীবনে তিনি প্রায় সারাক্ষন বনে ঘুরে বেড়াতেন৷ খুবই কম লোকালয়ে আসতেন৷ কারোর সাথে বেশী কথা বলতেন না। কোন জায়গায় একরাতের বেশী থাকতেন না। কথিত আছে, রাস্তায় চলার সময় তিনি রাস্তা ঝাট দিতে দিতে চলতেন, যাতে তাঁর পায়ের চাপে কোন কীটপতঙ্গ যেন মারা না যায়। মোক্ষলাভের পর মহাবীর ত্রিশ বছর ধরে ধর্মপ্রচার করেছিলেন। তারপর শ্বেতাম্বর সম্প্রদায়ের মতে খ্রীষ্টপূর্ব ৫২৭ অব্দে এবং দিগম্বর সম্প্রদায়ের মতে ৪৬৮ খ্রীস্টপূর্বাব্দে কার্তিক মাসের অমাবস্যার দিনে বর্তমান বিহারের অন্তর্গত পাবাপুরীতে তিনি দেহত্যাগ করেন। কথিত আছে যে রাতে মহাবীরের মৃত্যু হয় সেই রাতে তাঁর প্রধান শিষ্য ইন্দুভূতি গৌতম সর্বজ্ঞতা লাভ করেন৷ মহাবীরের মৃত্যুর পর জৈনদের মধ্যে বিভিন্ন আচরন নিয়ে মতভেদ শুরু হয়। এই কারনে খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে জৈনধর্মাবলম্বীরা ‘শ্বেতাম্বর’ ও ‘দিগম্বর’ নামক দুটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে যায়। শ্বেতাম্বররা বিশ্বাস ধর্মলাভে স্ত্রী ও পুরুষ দুজনেরই অধিকার আছে এবং সাধনা করলে যে কেউ মোক্ষলাভ করতে পারে। তাঁরা সর্বদাই সাদা পোশাক পড়তেন। অন্যদিকে দিগম্বর সম্প্রদায়ের মতে মোক্ষলাভের অধিকার একমাত্র পুরুষদের আছে। তাঁরা কোনোরকম পোশাক পড়তেন না। মহাবীরের মুর্তিতে তাঁকে সাধারনত পদ্মাসনে বসা বা দাঁড়ানোর ভঙ্গিতে পাওয়া যায়। তাঁর পায়ের নীচে খোদাই করা থাকে একটি সিংহ৷ জৈনদের মতে, প্রতিটি তীর্থাঙ্করের একটি নিজস্ব প্রতীক চিহ্ন আছে, যা থেকে উপাসকরা একই রকম মুর্তিগুলিকে আলাদা করতে পারেন৷ শ্বেতাম্বর সম্প্রদায়ের মতে, মহাবীরের মুর্তির বুকে একটি ‘শ্রীবৎস’ চিহ্ন অঙ্কিত থাকে৷ দিগম্বরদের মতে মহাবীরের চোখের দৃষ্টি নিচের দিকে থাকে অপরপক্ষে শ্বেতাম্বররা মনে করে মহাবীরের দৃষ্টি সামনের দিকে থাকে৷ মহাবীরের প্রাচীনতম মূর্তিটি উত্তর ভারতের মথুরা থেকে পাওয়া গিয়েছে, যা আনুমানিক খ্রীস্টপূর্ব প্রথম শতাব্দী থেকে খ্রীস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীর মধ্যে নির্মিত হয়েছিল।
মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী| জৈন ধর্ম| Mahavira| Mahavir| Lord Mahavira| About Mahavira| Jain Dharm| Jain Dharma| Jaina Dharma.
জৈন ধর্ম
জৈনধর্ম প্রাচীন ভারতের একটি ধর্মমত বা ঈশ্বরহীন দর্শন৷ জৈনধর্মে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব নেই। তারা আত্মবাদে বিশ্বাসী৷ তারা মনে করেন যে মানুষের আত্মা দেহের উপর ভর করে মুক্তির পথে পরিভ্রমনরত। সংখ্যায় কম হলেও বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই ধর্মতাবলম্বীদের দেখা যায়। জৈনধর্মের মূল বক্তব্য হল সকল জীবের প্রতি শান্তি ও অহিংসার পথ গ্রহন৷ এই ধর্ম মতে, নিবার্ণ বা মোক্ষলাভ মানব জীবনের পরম লক্ষ্য। যে ব্যক্তি বা আত্মা অন্তরের শত্রুকে জয় করে সর্বোচ্চ অবস্থা প্রাপ্ত হন তাঁকে জিন বা জিতেন্দ্রিয় আখ্যা দেওয়া হয়। এই জিন শব্দ থেকে জৈন শব্দের উৎপত্তি। মহাবীরের মৃত্যুর কিছুদিনের মধ্যে জৈনদের মধ্যে বিভাজন দেখা যায় এবং দুটি মতবাদের সৃষ্টি হয়।
১ দিগম্বর - এরা সম্পূর্ন নিরাভরন থাকায় বিশ্বাসী।
২. শ্বেতাম্বর - এরা স্বল্প বস্ত্র পরিধানে বিশ্বাসী।
আচারনগতভাবে উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও তারা জৈন দশর্নের মূল বিষয়ে অর্থাৎ মহাব্রত পালনে একমত।
যেমন - অহিংসা, সুনৃত (সত্য), মুলত (অচৌর্য ব্রম্ভচর্য অপরিহ ইত্যাদিতে) উভয় সম্প্রদায় একমত। প্রাচীন ধর্মগ্রন্থগুলিতে জৈনধর্মকে শ্রবন ধর্ম বা নির্গ্রন্থদের ধর্ম বলা হয়েছে। কথিত আছে , তীর্থঙ্কর নামে ২৪ জন মহাজ্ঞানী কৃচ্ছসাধকের একটি ধারা পর্যায়ক্রমে জৈনধর্মকে পুনরুদ্ধার করেছিলেন। এদের মধ্যে ২৩ তম তীর্থাঙ্কর ছিলেন পার্শ্বনাথ এবং ২৪ তম ও শেষ তীর্থাঙ্কর ছিলেন মহাবীর। শিক্ষাক্ষেত্রে বৃত্তিদানের একটি প্রাচীন প্রথা জৈনদের মধ্যে আজও বিদ্যমান; এবং ভারতে এই সম্প্রদায়ের সাক্ষরতার হার অত্যন্ত উচ্চ৷ শুধু তাই নয়, জৈন গ্রন্থাগারগুলি দেশের প্রাচীনতম গ্রন্থাগারও বটে।
জৈনধর্মের বিভিন্ন জিনিস মনে রাখার শর্টকাট কৌশলঃ
ক) জৈনধর্মের প্রবর্তক হলেন মহাবীর।
খ) জৈন নাম যখনই আসবে তখনই ৩, ৪,৫ এই সংখ্যা তিনটি মনে রাখতে মনে রাখতে হবে
৩ থেকে ত্রিরত্ন
৪ থেকে চতুর্যাম
৫ থেকে পঞ্চমহাব্রত।
এর মধ্যে ত্রিরত্ন আর পঞ্চমহাব্রত মহাবীর প্রবর্তন করে এবং চতুর্যাম প্রবর্তন করেন পার্শ্বনাথ।
ত্রিরত্ন মনে রাখার কৌশল হল
–
KFC
K- Knolwledge (জ্ঞান) - সত্যজ্ঞান
F - Faith (বিশ্বাস) - সত্য বিশ্বাস
C-Conduct (আচরন) - সত্য আচরন
চতুর্যাম মনে রাখার কৌশল
-
SAIL
S- Stealing (চৌর্য্য) - অচৌৰ্য্য
A- Acquire Property (পরিগ্রহ) - অপরিগ্রহ
I-Injury (হিংস) – অহিংসা
L- Lying(মিথ্যা ) - সত্যবাদীতা
এদের সাথে মহাবীর ব্রম্ভচর্য যোগ করেন৷ ফলে পঞ্চমহাব্রতের উদ্ভব হয়।
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
পরিবেশের বিভিন্ন টপিকগুলি সম্পর্কে জানতে Click Here
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে - Click Here
মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here
ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে Click Here
মহাবীরের সংক্ষিপ্ত জীবনী| জৈন ধর্ম| Mahavira| Mahavir| Lord Mahavira| About Mahavira| Jain Dharm| Jain Dharma| Jaina Dharma.