গুপ্তবংশ তৃতীয় পর্ব (সমুদ্রগুপ্ত)
SET BY - MANAS ADHIKARY
গুপ্তবংশ তৃতীয় পর্ব সমুদ্রগুপ্ত। Gupta Dynasty Part - III
গুপ্ত সাম্রাজ্য। সমুদ্রগুপ্ত। সমুদ্রগুপ্তের উপাধি।ভারতের নেপোলিয়ান। হরিষেন। প্রয়াগ প্রশস্তি। Gupta Dynasty। Samudragupta.
নমস্কার, অভিনব একাডেমিতে আপনাদেরকে স্বাগত জানাই। আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা হলো গুপ্ত সাম্রাজ্য তৃতীয় পর্ব । আজ এই পর্বে থাকছে গুপ্ত শাসক সমুদ্রগুপ্ত সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও কিছু অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর। পরবর্তী পর্বে সমুদ্রগুপ্ত সম্পর্কিত থেকে আরো অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হবে । পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতবর্ষের সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Competitive exam: UPSC,WBPSC, WBCS, SLST, WBP SI, WBP Constable, SSC, PSC, School Service, Railway exam etc) এই টপিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
এছাড়াও আমাদের এই ব্লগে আপনি পেয়ে যাবে Indian History (Ancient, Medieval, Modern), Europe History, Geography, Gk, Bio-logy, Polity, child psychology, Environment Science, Pedagogy ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় গুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।
গুপ্ত সাম্রাজ্য সমুদ্রগুপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | Gupta Dynasty and Samudra Gupta MCQ.
প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
টেলিগ্রাম গ্রুপ এ যোগদান করার জন্য - Click Here
ভারতবর্ষের গুপ্তবংশের চতুর্থ শাসকের নাম সমুদ্রগুপ্ত। সমুদ্রগুপ্তের জীবন ও রাজত্বকালের ইতিহাস সম্পর্কে চারটি শিলালিপি থেকে জানা যায়৷ এগুলি হলাে- এলাহবাদ প্রশস্তি, মধ্যপ্রদেশের মালবস্থিত এরান শিলালেখ, নালন্দায় প্রাপ্ত তাম্রলেখ (রাজত্বকালের পঞ্চম বর্ষে রচিত) ও গয়ায় প্রাপ্ত তাম্রলেখ (রাজত্বকালের নবম বর্ষে রচিত)।
সমুদ্রগুপ্তের অপর নাম ছিল কচ (মতান্তরে কচ ছিলেন সমুদ্রগুপ্তের ভাই)। তিনি ছিলে লিচ্ছবি রাজকন্যা কুমারদেবীর পুত্র। সমুদ্রগুপ্ত ছিলেন গুপ্ত সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নরপতি। সিংহাসনে আরােহন করে তিনি রাজ্যসীমা বিস্তারের জন্য মনােনিবেশ করেন এবং দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরের রাজত্বে সমগ্র ভারতেই তিনি বিজয় অভিযান পরিচালনা করেন। কোন রাজাই এই প্রবল বিজেতার দুর্ধর্ষ বাহিনীর গতিরােধ করতে পারেনি। এজন্য তিনি ‘পরক্রমাঙ্ক’ উপাধি গ্রহন করেছিলেন। তাঁর সভাকবি হরিষেন রচিত ‘এলাহবাদ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের দিগ্বিজয় কাহিনী বর্নিত আছে৷ এ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তকে ‘সর্বরাজোচ্ছেত্তা’ বলে অভিহিত করা আছে। এলাহবাদ প্রশস্তি থেকে জানা যায় যে, সমুদ্রগুপ্ত প্রথম উত্তরভারত অভিযান করে রুদ্রদেব, মতিল, নাগদত্ত, চন্দ্রম্নন, গণপতি নাগ, নাগসেন, অচ্যুত, নন্দীবর্মন ও বলবর্মন নামক নজন রাজাকে পরাজিত করে তাঁদের রাজ্য নিজ সাম্রাজ্যভুক্ত করেন। এরপর তিনি দক্ষিনভারত অভিযান করে কাঞ্চী পর্যন্ত উপনীত হন। এইসময় দুরদর্শী সমুদ্রগুপ্ত বুঝেছিলেন যে, পাটলিপুত্র থেকে সুদূর দক্ষিন ভারতের রাজ্যগুলির শাসন পরিচালনা করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই রাজধানী থেকে দূরবর্তী রাজ্যের রাজারা সম্রাটকে ‘করদান ও আনুগত্য স্বীকার’ করলেই সমুদ্রগুপ্ত তাদের রাজ্য ফিরিয়ে দেন। হরিষেন সমুদ্রগুপ্তের এই রাজ্য বিজয় নীতিকে ‘গ্রহন পরিমােক্ষ’ বলে বর্ননা করেছেন। দক্ষিন ভারত বিজয় সম্পূর্ন করে সমুদ্রগুপ্ত পূর্ব ভারতের কামরূপ, সমতট, ডবাক ও নেপাল নিজ অধিকারভুক্ত করে নেন। এরপর উত্তর-পশ্চিম ভারতের শক-ক্ষত্রপ ও কুষান নৃপতিগন তাঁর বশ্যতা স্বীকার করে নেন। এমনকি সিংহলরাজ মেঘবর্ন, সমুদ্রগুপ্তের শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নিয়ে তাঁর রাজসভায় একজন দূত প্রেরন করেন এবং তাঁর অনুমতিক্রমে বুদ্ধগয়ায় একটি বৌদ্ধবিহার নির্মান করিয়ে নেন। এইভাবে আসমুদ্রহিমাচলের একচ্ছত্র অধিপতি হিসাবে সমুদ্রগুপ্ত। অশ্বমেধ যজ্ঞ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নিজ সার্বভৌমত্ব ঘােষনা করেন। তাঁর এইঅসাধারন সামরিক প্রতিভার জন্য ভিনসেন্ট স্মিথ তাঁকে “ভারতের নেপােলিয়ান” নামে আখ্যায়িত করেছেন।
সমুদ্রগুপ্ত কেবলমাত্র দিগ্বিজয়ী বীর ছিলেন তা নয়, তাঁর প্রতিভা ছিল বহুমুখী। শিক্ষা, সাহিত্য ও শিল্পের প্রতি তিনি ছিলেন গভীরভাবে অনুরক্ত। তিনি নিজে ছিলেন একজন স্বভাবকবি। কাব্যরচনায় তাঁর যথেষ্ঠ পারদর্শিতা ছিল৷ হরিষেন তাঁর প্রশস্তিতে ‘কবিরাজ' অর্থাৎ কবিশ্রেষ্ট বলে উল্লেখ করেছেন। কোন কোন মুদ্রায় তাঁর বীনাবাদনরত মূর্তি প্রমান করে যে তিনি সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন। তাঁর পৃষ্ঠপােষকতায় ব্রাহ্মন্য-ধর্মের অভ্যুত্থান ঘটলেও তিনি পরধর্মবিদ্বেষী ছিলেন না। ভারতের অপরাপর শ্রেষ্ঠ নরপতিগনের মতােই তিনি অন্যান্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহিষ্ণুতা প্রদর্শন করতেন। বিখ্যাত বৌদ্ধ পন্ডিত বসুবন্ধু তাঁর অন্যতম সভাসদ ছিলেন। সিংহল-রাজ মেঘবর্নের প্রার্থনা অনুমােদন করে সমুদ্রগুপ্ত বৌদ্ধধর্মের প্রতি তাঁর উদার মনােভাবের পরিচয় দিয়েছিলেন।
গুপ্ত সাম্রাজ্য। সমুদ্রগুপ্ত। সমুদ্রগুপ্তের উপাধি।ভারতের নেপোলিয়ান। হরিষেন। প্রয়াগ প্রশস্তি। Gupta Dynasty। Samudragupta.
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
১) চতুর্থ শতাব্দীতে মধ্য ভারতের উল্লেখযোগ্য শাসক কে ছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
২) গুপ্ত বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক কে ছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
৩) কোন গুপ্ত শাসক তার মুদ্রায় বিদেশী প্রভাব পরিত্যাগ করে দেশীয়ভাবধারার উপর জোর দিয়েছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
৪) সমুদ্রগুপ্ত কয় প্রকার মুদ্রার প্রচলন করেন?
- ছয় প্রকার।
৫) কোন কোন ধরনের মুদ্রা সমুদ্রগুপ্ত জারি করেন?
- তীরন্দাজ প্রকার, পশু অঙ্কিত প্রকার, অশ্বমেধ টাইপ, ব্র্যাঘ্রহত্যা টাইপ, বীণাবাদক টাইপ, গরুড় টাইপ মুদ্রা
৬) ‘Battle-Axe type’- মুদ্রা কোন গুপ্ত শাসক প্রচলন করেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
৭) বাঘছাপ কোন গুপ্ত সম্রাটের মুদ্রায় দেখা যায়? |
- সমুদ্রগুপ্ত
৮) কোন গুপ্ত শাসক সর্বপ্রথম তামার মুদ্রা জারি করেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
৯) ‘কাচ বা কচ’ নামটি কোন শাসকের মুদ্রায় পাওয়া যায়?
- সমুদ্রগুপ্ত
১০) সমুদ্রগুপ্তের কোন মুদ্রায় সমুদ্রগুপ্তের নাম খোদিত নেই?
- অশ্বমেধ টাইপ
১১) কোন গুপ্ত শাসক তার মুদ্রায় নিজের বীণাবাদনরত প্রতিমূর্তি খোদিত করেন?
বা কোন গুপ্ত সম্রাট ‘সিংহাসনধারী চিত্রিত মুদ্রা চালু করেছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
১২) সমুদ্রগুপ্তের কোন মুদ্রা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত পরযাঙ্ক টাইপের মুদ্রায় রূপান্তরিত করেছিলেন?
- বীণাবাদক টাইপ
১৩) তীরন্দাজ টাইপের মুদ্রা প্রচলনকারী প্রথম গুপ্ত শাসক কে?
- সমুদ্রগুপ্ত
১৪) কোন শাসকের মুদ্রার একপাশে য়ুপে বাঁধা ঘোড়ার প্রতীক এবং অন্য পাশে রাণীর প্রতীক রয়েছে?
- সমুদ্রগুপ্ত
১৫) সমুদ্রগুপ্তের কোন মুদ্রায় কুষাণ প্রভাব দেখা যায় না?
- বীণাবাদক টাইপ
১৬) সমুদ্রগুপ্ত কোন মুদ্রায় তাঁর উপাধি ‘কৃতন্তপরশু’ খোদাই করা আছে?
- গবাদিপশু টাইপ
১৭) অশ্বমেধ টাইপের স্বর্ণমুদ্রা কে প্রবর্তন করেন?
- সমুদ্র গুপ্ত এবং প্রথম কুমারগুপ্ত
১৮) কোন গুপ্ত শাসকের ওপর নাম চন্দ্রপ্রকাশ?
- সমুদ্রগুপ্ত
১৯) কোন গ্রন্থে সমুদ্রগুপ্তের ওপর একটি নাম চন্দ্রপ্রকাশের উল্লেখ পাওয়া যায়?
- কাব্যলঙ্কারসূত্র
২০) কৃষ্ণচরিত্র নামক গ্রন্থটির রচয়িতা কে??
- সমুদ্রগুপ্ত
২১) গুপ্ত বংশের শিলালিপিতে কাকে কোটি কোটি গরু ও স্বর্ণমুদ্রা দানী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে?
- সমুদ্রগুপ্ত
২২) প্রাচীন যুগের মুদ্রার উপর কোন হিন্দু রাজাকে বীনা বাজাতে দেখা যায়?
- সমুদ্রগুপ্ত
২৩) কোন গুপ্তসম্রাট বীনাবাদক ছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
২৪) কোন শিলালিপিতে বলা হয়েছে যে সমুদ্রগুপ্ত অনাদিকাল থেকে পরিত্যক্ত অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন?
- স্কন্দ গুপ্তের ভিতরি শিলালিপি
২৫) কোন শিলালিপিতে সমুদ্রগুপ্তকে বলা হয়েছে যে - সমুদ্রগুপ্ত বহুবার অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন?
- প্রভাবতী গুপ্তের পুনা তাম্রপট
২৬) কোন শিলালিপিতে সমুদ্রগুপ্তকে ‘অনেকাশ্বমেধয়াজিন’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে?
- পুনা তাম্রপট
২৭) সমুদ্রগুপ্ত কর্তৃক সম্পাদিত "অশ্বমেধ যজ্ঞ" সম্পর্কে তথ্য কোথায় পাওয়া যায়?
- স্কন্দগুপ্তের ভিতরি স্তম্ভের শিলালিপি থেকে এবং প্রভাবতী গুপ্তের পুনা তাম্রশাসনের শিলালিপি থেকে
২৮) কোন শিলালিপিতে সমুদ্রগুপ্তকে পৃথু, রাঘব, কুবের ও যমরাজের সাথে তুলনা করা হয়েছে?
- এরান অভিলেখ
২৯) এরান শিলালিপিতে কোন গুপ্ত শাসকের নাম পাওয়া যায়?
- সমুদ্রগুপ্ত, বুধগুপ্ত,ভানুগুপ্ত
৩০) এরান শিলালিপিতে সমুদ্রগুপ্তকে কার সাথে তুলনা করা হয়েছে?
- রাঘব ও পৃত্থু
৩১) গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্তের একটি শিলালিপিতে এরানকে কি নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
- এরকিন
৩২) এরান অভিলেখ কে আবিষ্কার করেছিলেন?
- ক্যানিংহোম
৩৩) এরান অভিলেখ বর্তমানে কোথায় রয়েছে?
- ভগ্নাবস্থায় কলকাতা মিউজিয়ামে সংরক্ষিত রয়েছে
৩৪) এলাহাবাদের স্তম্ভলেখে হরিষেন কার প্রশংসা করেছেন?
- সমুদ্রগুপ্তের
৩৫) প্রয়াগ প্রশস্তি শিলালিপির লেখক হরিষেণ কোন শাসকের রাজসভার কবি ছিলেন?
- সমুদ্রগুপ্ত
৩৬) প্রয়াগ প্রশস্তিতে গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্তকে কার সাথে তুলনা করা হয়েছে?
- ইন্দ্র, কুবের, যম, বরুণ
৩৭) কোন প্রাচীন প্রমাণের ভিত্তিতে জানা যায় যে মহান সমুদ্রগুপ্ত কখনো পরাজিত হননি?
- কাহাউম অভিলেখ 2
৩৮) দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের লেখায় ‘তাতপরিগ্রহিত’ একটি শব্দ পাওয়া গিয়েছে। এই শব্দটির অর্থ কি?
- সমুদ্রগুপ্ত দ্বারা নির্বাচিত
৩৯) এলাহাবাদ স্তম্ভে উল্লিখিত সমুদ্রগুপ্ত কর্তৃক বিজিত দক্ষিণাপাথের রাজ্যগুলি কালানুক্রমিক ক্রমে লেখ:
- পিষ্টপুর, কাঞ্চি, বেঙ্গি, দেবরাষ্ট্র
৪০) সমুদ্রগুপ্তের সামরিক কৃতিত্বের বর্ণনা কোন শিলালিপিতে পাওয়া যায়?
- প্রয়াগ অভিলেখ
৪১) প্রয়াগ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের কোন উপাধির উল্লেখ নেই?
- পরম ভাগবত
৪২) কোন সম্রাটের উপাধি ছিল অপ্রতিরথ?
- সমুদ্রগুপ্ত
৪৩) শতযুদ্ধের নায়ক কাকে বলা হয়?
- সমুদ্রগুপ্ত (এছাড়াও রানা সংগ্রাম সিং কেও বলা হয়)
৪৪) সমুদ্রগুপ্ত সীমান্তবর্তী কতজন রাজাকে পরাজিত করেন?
- পাঁচজন
৪৫) কোন শিলালিপি থেকে জানা যায় যে সমুদ্রগুপ্ত আটবিক রাজ্য গুলাে জয় করেন?
- বাঘেলাখন্ড
৪৬) প্রয়াগ প্রশস্তির কোন পংক্তিতে আটবিক রাজ্যের বিরুদ্ধে সমুদ্রগুপ্তের বিজয়ের কথা বলা হয়েছে?
- 21তম
৪৭) সমুদ্রগুপ্তের প্রয়াগ প্রশস্তিতে 33টি পংক্তি আছে, কোন পংক্তিতে সমুদ্রগুপ্তকে লিচ্ছবি দৌহিত্র ও মহারাজাধিরাজ নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
- 29-30 তম
৪৮) হরিষেনের প্রয়াগ প্রশস্তির ভাষা, লিপি ও শৈলী উল্লেখ করুন?
- ভাষা সংস্কৃত, লিপি ব্রাহ্মী এবং শৈলী চম্পু
৪৯) হরিষেনের প্রয়াগ প্রশস্তিতে কোন কোন প্রমুখ ব্যক্তির নাম উল্লেখিত আছে?
- অশোক, সমুদ্রগুপ্ত, বীরবল এবং জাহাঙ্গীর
৫০) হরিষেনের প্রয়াগ প্রশস্তি থেকে আমরা স্মুদ্রগুপ্তের কোন দিকটি জানতে পারি?
- প্রয়াগ প্রশস্তি সমুদ্রগুপ্তের বিজয় অভিযানের বর্ণনা করে, কিন্তু তাঁর দ্বারা সম্পাদিত অশ্বমেধ যজ্ঞ সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই।
গুপ্ত সাম্রাজ্য দ্বিতীয় পর্ব (প্রথম চন্দ্রগুপ্ত)>>>>
ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে
মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে
আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে
ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে
গুপ্ত সাম্রাজ্য। সমুদ্রগুপ্ত। সমুদ্রগুপ্তের উপাধি।ভারতের নেপোলিয়ান। হরিষেন। প্রয়াগ প্রশস্তি। Gupta Dynasty। Samudragupta.