Type Here to Get Search Results !

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু প্রথম পর্ব [Netaji Subhash Chandra Bose]

 

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু

Set by- Manas Adhikary


নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু প্রথম পর্ব। [Netaji Subhash Chandra Bose – I.

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, সুভাষচন্দ্র বসু, সুভাষ চন্দ্র বসু, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর জীবনী, সুভাষ চন্দ্র বসু ও হিটলার, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ও হিটলার, সুভাষ চন্দ্র বসুর ইতিহাস, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস, #নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু গল্প, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ও হিটলার, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু অজানা গল্প, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, নেতাজী,নেতাজি, প্রিয় নেতাজী, নেতাজীর জীবনী, নেতাজির জীবনী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র, #নেতাজী, #নেতাজী#, নেতাজী মুভি, নেতাজী জীবনী,নেতাজী র জীবনী, নেতাজীর বাণী, নেতাজীর উক্তি, #প্রিয় নেতাজী#, Subhash Chandra Bose, Netaji Subhash Chandra Bose, Subhas Chandra Bose, Netaji Subhas Chandra Bose, Subhash Chandra Bose History, Subhash Chandra Bose Mystery, Subhash Chandra Bose Plane Crash, Netaji Subhash Chandra Bose Death, Netaji Subhash Chandra Bose Jayanti, Subah Chandra Bosh, Subash Chandra Bose Bio.

 

নমস্কার, অভিনব  একাডেমিতে আপনাদেরকে স্বাগত জানাই, আজকে আপনাদের জন্য আলোচনা করা  হলো জওহরলাল নেহেরু। এই পর্বে থাকছে  নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু  সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা। পরবর্তী পর্বে এই টপিক থেকে কিছু অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করা হবে।  পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতবর্ষের সমস্ত সরকারি চাকরীর পরীক্ষাতে বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য (All Competitive exam: UPSC,WBPSC, WBCS, SLST, WBP SI, WBP  Constable, SSC, PSC, School Service, Railway exam etc) এই টপিকটি খুবই  গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।এছাড়াও আমাদের এই ব্লগে আপনি পেয়ে যাবে Indian History (Ancient, Medieval, Modern), Europe History, Geography, Gk, Bio-logy, Polity, child psychology, Environment Science, Pedagogy ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় গুলি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর। 

সুভাষ চন্দ্র বসু সংক্ষিপ্ত আলোচনা। About Netaji Subhash Chandra Bose.

 

বিশের দশক থেকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যুব শক্তির প্রভাব বাড়তে থাকে। দুই যুব নেতার চেষ্টায় যুব শক্তির উদ্ভবের ফলে কংগ্রেসে তরুন, তাজা রক্তের আমদানী হয়। এই দুই যুব নেতা ছিলেন জহরলাল নেহেরু এবং সবার প্রিয় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। এই দুই যুব নেতা কংগ্রেসের পূর্ন স্বরাজের দাবী এবং কিষান শ্রমিক আন্দোলনের দ্বারা কংগ্রেসের স্বাধীনতা আন্দোলনকে দেশের জনগনের ভিতর গভীরভাবে প্রতিষ্ঠার কথা বলেন। এদের মধ্যে জহরলাল নেহেরু ছিলেন মহাত্মা গান্ধীর স্নেহভাজন এবং কংগ্রেসের প্রবীন রক্ষনশীল নেতাদের সঙ্গে তিনি মানিয়ে চলার পক্ষে। অপরদিকে সুভাষচন্দ্র ছিলেন ব্যক্তিগতভাবে কিছুটা একরোখা আপোষ বিরোধী। এজন্য কংগ্রেসের দক্ষিনপন্থী নেতারা সুভাষের উপর প্রসন্ন ছিলেন না। তবে কংগ্রেসের সোস্যালিস্ট গোষ্ঠি কট্টর বামপন্থী মার্কসবাদী গোষ্ঠী তাঁকে সমর্থন করেন।

1897 খ্রীষ্টাব্দের 23 জানুয়ারি সুভাষচন্দ্র বসু উড়িষ্যার কটকে জন্মগ্রহন করেন। পিতা জানকীনাথ বসু এবং মাতা প্রভাবতী দেবী। 1913 সাল পর্যন্ত তিনি কটকের র‍্যাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে পড়াশুনা করেন। 1916 সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে তাঁকে বিতাড়িত করা হয়। অভিযোগ তরুন ব্রিটিশ অধ্যাপক এডওয়ার্ড এফ ওটেন, যার উপর সংঘটিত ছাত্র- হামলার নেতা ছিলেন সুভাষচন্দ্র। 1917 সালে তিনি স্কটিশ চার্চ কলেজে ভর্তি হন। 1920 সালে ICS পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান সখল করেন। 1921 সালে তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেন্ট্রাল মোরাল সায়েন্সে ট্রাইপস পাশ করে দেশে ফেরেন। তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের আহ্বানে জাতীয় আন্দোলনে যোগ দিয়ে ন্যাশানাল কলেজে শিক্ষকতা শুরু করেন তিনি 'স্বরাজ নামে একটি ইংরাজি পত্রিকা বের করেন। চিত্তরঞ্জন দাশ তাঁকে বাংলা প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রধান দায়িত্বে বসান। 1924 সালে কলকাতা কর্পোরেশান নির্বাচনে জয়লাভ করে তিনি মুখ্য কার্য নির্বাহী অফিসার হন। এই সময় তিনি কলকাতা মিউনিসিপ্যাল গেজেট নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। 1924 সালে তাঁকে বন্দী করে রেঙ্গুনে নির্বাসিত করা হয়। 1929 সালে অমৃতসর কংগ্রেসের অধিবেশনে আইন অমান্য আন্দোলনের প্রাক্কালে সুভাষচন্দ্র ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে কৃষক-শ্রমিকদের নিয়ে এক সমান্তরাল সরকার গঠনের বৈপ্লবিক প্রস্তাব দেন। এতে দক্ষিনপন্থীরা ভয়ংকর চটে যান এবং ভোটের জেরে প্রস্তাবটি খারিজ হয়ে যায় এবং কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সমিতি থেকে তাঁকে শ্রীনিবাস আয়েঙ্গারকে বহিস্কার করা হয়। 1930 সালে সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেস ডেমোক্রেটিক পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। 1931 সালে তিনি AITUC এর সভাপতি হন।

জামসেদপুরের টিস্কোর লেবার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি। জেলে বন্দী অবস্থায় তিনি কলকাতার মেয়র হন। 1933 সালের মার্চে তিনি ভিয়েনা যান। তিনি অস্ট্রিয়া ইন্ডিয়া সোসাইটি স্থাপন করেন। 1935 সালে তিনি 'ইন্ডিয়ান স্ট্রাগল' নামে একটি গ্রন্থটি লেখেন। 1936 সালে তিনি ভারতে ফেরেন। 1937 সালে তাঁকে শর্তাধীন মুক্তি দেওয়া হয়।

1938 সালে সুভাষচন্দ্র বসু হরিপুরা কংগ্রেসে সভাপতি নির্বাচিত হন। হরিপুরায় কংগ্রেস অধিবেশনের প্রাক্কালে সুভাষচন্দ্র কলিকাতার শ্রদ্ধানন্দ পার্কের বক্তৃতায় জাতিকে পূর্ন স্বাধীনতা লাভের জন্য নির্ভীকভাবে সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হতে ডাক দেন। হরিপুরা কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র ভারতের শ্রমিক, কিষান মেহনতী মানুষদের নিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রমের  কথা বলেন। সুভাষচন্দ্রের এই চরমপন্থী বৈপ্লবিক মতামত কংগ্রেসের প্রবীন দক্ষিনপন্থী নেতাদের পছন্দ হয় নি। এইসময় তিনি ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেন জহরলাল নেহেরু কে প্ল্যানিং কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করেন।

1939 সালে সুভাষচন্দ্র দ্বিতীয়বার কংগ্রেসের সভাপতির পদপ্রার্থী হন। এইসময় তিনি ঘোষনা করেন যে, তিনি সভাপতি হলে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে ব্রিটিশকে ভারতবাসীর পূর্ন স্বরাজ দিতে চরমপত্র দিবেন। বামপন্থী, সমাজতান্ত্রিক কমিউনিষ্টরা সুভাষচন্দ্র বসুকে সমর্থন জানান। ফলে দক্ষিণপন্থী আপোষ-মুখী কংগ্রেস নেতারা ভীষন চটে যান। তারা সুভাষচন্দ্রকে পরাস্ত করতে তাঁর বিরুদ্ধে শ্রীপটুভী সীতারামাইয়াকে সভাপতি পদের প্রার্থী প্রার্থী হিসাবে দাঁড় করান। নির্বাচনে সুভাষচন্দ্র 1560টি ভোট এবং তাঁর প্রতিদ্বন্ধী সীতারামাইয়া 1377 টি পেলে সুভাষচন্দ্র সভাপতির পদে নির্বাচিত হন। কিন্তু মহাত্মাগান্ধী সীতারামাইয়ার পরাজয়ে অসন্তুষ্ট হন। তিনি মন্তব্য করেন যে, 'সীতারামাইয়ার পরাজয় হল আমার পরাজয়' এইসময় কংগ্রেসের প্রবীন নেতারা সুভাষচন্দ্রকে অসহযোগীতা করার সিদ্ধান্ত নেয় ফলে ওয়ার্কি কমিটির 25 জন সদস্যের মধ্যে 13 পদত্যাগ করেন। এই সময় গোবিন্দ পন্থ কৌশল করে তাঁর 'পন্থনীতি' পাশ করিয়ে নেন। এই নীতি অনুসারে - কংগ্রেসকে মহাত্মা গান্ধীর নির্দেশ অনুযায়ী চালাতে হবে।  কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যরা এরপর 1939 সালের 3 মে কংগ্রেসের অভ্যন্তরে 'ফরওয়ার্ড ব্লক' নামে একটি নতুন দল গঠন করেন যার সভাপতি হন সুভাষচন্দ্র বসু সহ-সভাপতি হন শাদুল সিং এবং সদস্যপদে নিযুক্ত হন বিহারের সহজানন্দ বোম্বাইয়ের নরিম্যান। এই সময় নেতাজি 'তরুনের স্বপন' নামক গ্রন্থটি রচনা করেন। কংগ্রেসের দক্ষিনপন্থী গোষ্ঠীর কংগ্রেস সভাপতি মৌলানা আবুল কালাম আজাদ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল মহাত্মা গান্ধীর নির্দেশে কংগ্রেস থেকে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুকে বহিস্কার করেন। ফলে নেতাজী ফরওয়ার্ড ব্লক দলটিকে স্বতন্ত্র দল হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন। সরকার প্রথম থেকেই সুভাষচন্দ্র বসুর মতিগতির খবর রাখতেন এরং তাঁকে 1940 সালের 2 জুলাই বিনাবিচারে বন্দি করা হয়। সুভাষচন্দ্র বসু এর প্রতিবাদে  আমরন অনশন শুরু করলে সরকার তাঁকে 1940 সালের 2 ডিসেম্বর কলিকাতার তাঁর স্বগৃহে কড়া পাহারায় অন্তরীন করে রাখে। কিন্তু পুলিশ গোয়েন্দাদের চোখে ধুলো দিয়ে কাবুলিওয়ালা জিয়াউদ্দিন ছদ্মনামে শিশির বসুর সাথে 1941 সালের 17 জানুয়ারি তিনি কলকাতা ত্যাগ করেন। তিনি আফগানিস্তান হয়ে  সোভিয়েত রাশিয়ায় গিয়ে স্ট্যালিনের সাথে দেখা করেন এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে। রুশ সাহায্য পাওয়ার কথা বলেন। কিন্তু এই সময় স্ ট্যালিন জার্মানির সাথে আসন্ন যুদ্ধের আশঙ্কা করে ইংরেজের মিত্রতার আশায় ছিলেন। সুতরাং সুভাষচন্দ্র রুশ সাহায্য না পেয়ে 1941 সালের 24 মার্চ জার্মানিতে হাজির হয়ে হিটলার মুসোলিনির সাথে দেখা করেন। আফ্রিকা যুদ্ধে জার্মানির হতে 400 বন্দী ভারতীয়দের নিয়ে তিনি 1942 সালে ইন্ডিয়ান লিজিয়ান বা ভারতীয় সেনাদল গঠন করেন এবং বার্লিনে আজাদ হিন্দুস্তান বেতার কেন্দ্র স্থাপন করেন যার পরিচালনার দায়িত্বভার নাম্বিয়ার নামক এক ভারতীয়ের হাতে অর্পন করেন। জার্মানিতে বন্দি সেনাদল তাঁকে প্রথম 'নেতাজী' আখ্যায় ভূষিত করেন। ইতিমধ্যে জার্মানী রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে এবং সেই যুদ্ধে ভারতীয় জওয়ানদেরকে ব্যবহারের চেষ্টা করলে সুভাষচন্দ্রের সাথে জার্মান সরকারের মনান্তর হয়। সুভাষচন্দ্র 1943 সালের 13 জুন একটি জার্মান সাবমেরিনে চড়ে কর্নেল হাবিবুর রহমানকে সাথে নিয়ে জার্মান থেকে জাপানের টোকিওতে এসে পৌঁছায়। 1943 সালের 2 জুলাই সিঙ্গাপুরে পৌঁছালে, 4 জুলাই রাসবিহারী বসু ক্যাপ্টেন মোহন সিং জাপানের হাতে বন্দী 40000 হাজার ব্রিটিশ ভারতীয় বন্দীদেরকে নিয়ে গড়ে তোলা আজাদ হিন্দ বাহিনীর দায়িত্ব তুলে দেন। 1943 সালের 25 আগষ্ট আনুষ্ঠানিকভাবে নেতাজি আজাদ হিন্দ বাহিনীর নেতৃত্ব দেন। 5 জুলাই তিনি 'দিল্লী চলো' ডাক দেন। 1943 সালের 21 অক্টোবর নেতাজি সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ সরকার গঠনের কথা ঘোষনা করেন। 23 অক্টোবর আজাদ হিন্দ বাহিনী ব্রিটেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেন। জাপান, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ইতালিসহ মোট নয়টি দেশ এই সরকারকে স্বীকৃতি দেন। 6 নভেম্বর জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজো  আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দুটি আজাদ হিন্দ সরকারের হাতে তুলে দেন। 31 ডিসেম্বর নেতাজি এই দুটি দ্বীপপুঞ্জের নাম রাখেন 'শহীদ স্বরাজ' দ্বীপ। 1944 সালের 4 জানুয়ারি নেতাজি রেঙ্গুনে আজাদ হিন্দ বাহিনীর প্রধান সামরিক দপ্তর স্থাপন করেন। 1944 সালের মে মাসে আজাদ হিন্দ বাহিনী কোহিমা দখল করে। 1944 সালে ভারতীয় ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা উত্তোলন করা হয় ভারতের মাটিতে। 1945 খ্রীষ্টাব্দের 15 আগষ্ট জাপান মিত্র বাহিনীর হাতে আত্মসমর্পন করে। রটনা করা হয় যে 1945 সালের 18 আগষ্ট তাইহোকু বিমান দূর্ঘটনায় নেতাজীর মৃত্যু হয়। যাহা আজও আমাদের কাছে এখনও রহস্যাবৃত। শেষ হয় দুঃসাধ্যের সাধক, দুর্গম পথের নির্ভীক এক যাত্রীর জীবন ইতিহাস। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই নির্ভীক বীরকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন সুভাষচন্দ্র, বাঙালি কবি আমি, বাংলাদেশের হয়ে তোমাকে আমি দেশনায়কের পদে বরন করি।'

 

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু দ্বিতীয় পর্ব (অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর)>>>> 


ধন্যবাদ

ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। 

 

প্রতি সপ্তাহের মকটেস্টের জন্য নীচে দেওয়া Telegram গ্রুপে জয়েন করতে পারেন

 টেলিগ্রাম গ্রুপ  যোগদান করার জন্য - Click Here

পরিবেশের বিভিন্ন টপিকগুলি সম্পর্কে জানতে Click Here

ইউরোপের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে  - Click Here

প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্বন্ধে পড়তে - Click Here

মধ্য যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here

আধুনিক ভারতের ইতিহাসের বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে পড়তে - Click Here

 ভারতের ইতিহাসের পিডিএফ ডিটেইলস পেতে Click Here

 নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, সুভাষচন্দ্র বসু, সুভাষ চন্দ্র বসু, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর জীবনী, সুভাষ চন্দ্র বসু ও হিটলার, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ও হিটলার, সুভাষ চন্দ্র বসুর ইতিহাস, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস, #নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু গল্প, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ও হিটলার, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু অজানা গল্প, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, নেতাজী,নেতাজি, প্রিয় নেতাজী, নেতাজীর জীবনী, নেতাজির জীবনী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র, #নেতাজী, #নেতাজী#, নেতাজী মুভি, নেতাজী জীবনী,নেতাজী র জীবনী, নেতাজীর বাণী, নেতাজীর উক্তি, #প্রিয় নেতাজী#, Subhash Chandra Bose, Netaji Subhash Chandra Bose, Subhas Chandra Bose, Netaji Subhas Chandra Bose, Subhash Chandra Bose History, Subhash Chandra Bose Mystery, Subhash Chandra Bose Plane Crash, Netaji Subhash Chandra Bose Death, Netaji Subhash Chandra Bose Jayanti, Subah Chandra Bosh, Subash Chandra Bose Bio.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad